শ্বাসকষ্ট হলে কি খেলে ভালো হবে

শ্বাসকষ্ট বা অ্যাজমা, আমাদের মধ্যে অনেকেরই এই সমস্যা রয়েছে। সামনে শিতের মৌসুম, ধুলোবালি সহ পরিবেশগত কারণে বেড়ে যেতে পারে শ্বাসকষ্ট বা অ্যাজমার সমস্যা। আমরা হয়তো অনেকেই জানি, শ্বাসকষ্টের সমস্যা সম্পূর্ণভাবে নিরাময় সম্ভব হয় না। তবে চিকিৎসকদের মতে, সঠিক চিকিৎসা এবং জীবনযাত্রায় পরিবর্তন এনে, শ্বাসকষ্ট বা অ্যাজমার সমস্যা অনেকটাই সমাধানে রাখা সম্ভব। শ্বাসকষ্টে ভোগা রোগীদের, জীবন যাত্রার মান উন্নত করতে হলে, অবশ্যই এই সমস্যার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। 

শ্বাসকষ্ট

চলুন আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা জানার চেষ্টা করি, শ্বাসকষ্ট হলে কি খেলে ভালো হবে, উপযুক্ত খাবার সম্পর্কে। আপনার যদি শ্বাসকষ্টের সমস্যা থেকে থাকে, তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে যাচ্ছে, অতএব মনোযোগ সহকারে পড়ুন। 

পোস্ট সূচিপত্রঃ শ্বাসকষ্ট হলে কি খেলে ভালো হবে

শ্বাসকষ্ট বা অ্যাজমার লক্ষণ 

আজকের আর্টিকেলটি, শ্বাসকষ্ট হলে কি খেতে হবে, এই আর্টিকেলটির শুরুতেই, শ্বাসকষ্ট হওয়ার লক্ষণ গুলি সম্পর্কে জানার চেষ্টা করি। শ্বাসকষ্ট নানা কারণে হতে পারে, এগুলোর মধ্যে শ্বাস যন্ত্রের সংক্রমণ, বায়ু দূষণ, মানসিক চাপ সহ অন্যান্য যে কোন স্বাস্থ্যগত কারণে হতে পারে। শ্বাসকষ্টের সমস্যার বেশ কিছু লক্ষণ রয়েছে, এগুলো যদি আপনার শরীরে দেখা দেয়, তাহলে শ্বাসকষ্ট হয়েছে বলে ধরে নিতে পারেন। চলুন তাহলে জানা যাক, শরীরের শ্বাসকষ্ট বা অ্যাজমার সমস্যা দেখা দিলে, যে সকল লক্ষণ অনুভব করবেন সেগুলো সম্পর্কে। 

  • শ্বাসকষ্ট বা অ্যাজমার সমস্যা দেখা দিলে, সাধারণ অবস্থায় শ্বাস নিতে বা ছাড়তে কষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে। শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া অ্যাজমা বা শ্বাসকষ্টের সবচেয়ে সাধারণ ও অন্যতম লক্ষণ। 
  • কাশি হওয়ার প্রবণতা ও অনেকটাই বেড়ে যায়, কেননা শ্বাসকষ্ট দেখা দিলে শরীরে কাশির পরিমাণ বাড়ে বিশেষ করে রাতে বা ভোরে এই কাশির পরিমাণ অনেকটাই বাড়ে। রাতের এই কাশির কারণে, একজন রোগির স্বাভাবিক ঘুমেও সমস্যাও দেখা দেয়।  
  • শরীরে দুর্বলতা দেখা দেওয়ার প্রবণতা বেড়ে যেতে পারে। কেননা শ্বাসকষ্ট হলে দৈনন্দিন এর কাজকর্মে অল্প সময়ের মধ্যে ক্লান্ত হয়ে যাওয়ার মত প্রবণতা বাড়ে। নিঃশ্বাস ছাড়ার সময় বাশির মত শব্দ হতে পারে। এ সময় বুকে ব্যথা এবং, বুক অনেক ভারী হয়ে যাওয়ার মত অনুভূতি হতে পারে। 
  • যদি কোন ব্যক্তির মধ্যে শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়, শরীরে এলার্জি সমস্যা দেখা দিতে পারে। মাথা ঘুরানো বা হালকা হালকা, হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া, উদ্যোগ বা খিটখিটে মেজাজ হওয়া সহ হাচি, কাশি এবং নাক দিয়ে পানি পড়া ও নাক বন্ধ হয়ে যাওয়ার মত সমস্যা দেখা দিতে পারে। 

শ্বাসকষ্ট হলে কি খেলে ভালো হবে 

আজকের আর্টিকেলটির মূল বিষয়, শ্বাসকষ্ট হলে কি খেলে ভালো হবে। আর্টিকেলটিতে ইতিমধ্যে শ্বাসকষ্ট হওয়ার বেশ কিছু, লক্ষণ সম্পর্কে উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়াও আপনি হয়তো এখন জানেন, শ্বাসকষ্ট বা অ্যাজমার সমস্যা সম্পূর্ণরূপে সারানো সম্ভব নয়।

শ্বাসকষ্ট

এজন্য বেশ কিছু খাবার এবং নিয়ম নীতির মধ্যে জীবনযাপনকে আবদ্ধ করলে, শ্বাসকষ্টের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। চলুন তাহলে আর্টিকেলটিতে এখন জেনে নেই, শ্বাসকষ্ট হলে কি খেলে ভালো হবে, উপযুক্ত খাবার সম্পর্কে। 

রসুন খাওয়া উপকারী হবেঃ

শ্বাসকষ্ট বা অ্যাজমার সমস্যা দেখা দিলে, রসুন খেলে উপকার পাওয়া সম্ভব। কেননা রসুনে থাকা পুষ্টি উপাদান আন্টি ইনফ্ল্যামেটরি এবং সংক্রামন প্রতিরোধী উপাদান, শ্বাসকষ্ট প্রতিরোধে কাজ করে। এজন্য চাইলে আপনি প্রতিদিন দুই কোয়া কাঁচা রসুন খালি পেটে চিবিয়ে খেতে পারেন। আপনার যদি কাঁচা রসুন চিবিয়ে খেতে অসুবিধা হয়, চাইলে পরিমাণ মতো দুধের সঙ্গে রসুনের কোয়া ছেচে গরম করে ফুটিয়ে খেতে পারেন। এছাড়াও আপনি যদি চান, রসুনের কোয়া পিষে গরম চা বা পানির সঙ্গে খেতে পারেন। 

গরম স্যুপ খাওয়া ভালোঃ 

শরীরে অ্যাজমা বা শ্বাসকষ্টের সমস্যায় ভালো ফলাফল পেতে আপনি গরম স্যুপ খেতে পারে। এ সকল স্যুপের মধ্যে হালকা শাকসবজির স্যুপ, মুরগির স্যুপ সহ গরম শাকসবজির স্যুপ খাওয়া ভাল হবে। কেননা গরম স্যুপ শ্বাসনালীর আদ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে একই সঙ্গে শ্বাসকষ্টের সমস্যায় কাজ করে। এই স্যুপে থাকা পুষ্টি উপাদান, শ্বাসকষ্ট বা অ্যাজমা রোগীদের জন্য শক্তি যোগায় এবং ফুসফুসের জমাট ভাব কমাতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আপনার যদি শ্বাসকষ্টের সমস্যা থাকে, আপনি চাইলে এইসব স্যুপের মধ্যে যে কোন একটা খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন। 

হলুদ ও দুধ একসঙ্গে খাওয়া উপকারীঃ

গরম দুধের সঙ্গে কিছুটা হলুদ মিশিয়ে খেলেও, শ্বাসকষ্টের জন্য উপকার পাওয়া যেতে পারে। কেননা হলুদের থাকা সক্রিয় উপাদান প্রদাহ কমায় এবং এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, শরীরকে ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া থেকে রক্ষা করে। হলুদ ও দুধ একসঙ্গে মিশে খাওয়ার ক্ষেত্রে কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, এই দুটি উপকরণ শ্বাসনালিকে শিথিল করে। যা হাপানি রোগীদের ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট কমাতে খুবই ভূমিকা পালন করে। অন্যদিকে আপনি চাইলে সামুদ্রিক মাছ খেতে পারেন। কেননা সামুদ্রিক মাছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড রয়েছে। ওমেগা থ্রি ফাটি এসিড শ্বাসকষ্ট রোগীদের জন্য উপযুক্ত পুষ্টি উপাদান।

আরো পড়ুনঃ কোন ভিটামিন খেলে ওজন বাড়ে, ওজন বাড়ানোর উপায় 

আদা চা উপকারী হতে পারেঃ

ফুটন্ত গরম পানিতে, আদা ছোট ছোট টুকরো করে কেটে সেই পানির সঙ্গে ফুটিয়ে, চা করে খেলেও এটি শ্বাসকষ্টের রোগীদের জন্য উপকারী। কেননা আদা চা অ্যান্টিভাইরাল এবং প্রদাহ বিরোধী। গবেষণায় দেখা গেছে, আধা চা শ্বাসকষ্ট কমাতে সাহায্য করে এবং শ্বাস যন্ত্রের প্রদাহ কমাতে ভূমিকা পালন করে। অন্যদিকে, আদা চা খেলে, এটি আমাদের শাসনালীর শিরার জন্য উপকারী এবং হাঁপানি সমস্যা কমাতেও ভূমিকা রাখে।  শ্বাসকষ্ট বা অ্যাজমার সমস্যা কমাতে আধা চায়ের সঙ্গে আপনি, লেবুর রস, মধু এবং দারুচিনির গুঁড়া মিশিয়েও খেতে পারেন এতে করে ফলাফলটা আরো ভালো পাওয়া যাবে। 

সবুজ শাকসবজি খাওয়া উপকারীঃ

আমাদের শারীরিক সুস্থতা এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে, সবুজ শাকসবজির গুরুত্ব সকলেই হয়তো জানি। ঠিক তেমনি সবুজ শাকসবজি শ্বাসকষ্টের রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। সবুজ শাকসবজিতে থাকা ভিটামিন এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, আমাদের শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। প্রতিনিয়ত পরিমান মত শাকসবজি খেলে, এটি ফুসফুসের কার্যকারিতা ও বৃদ্ধি করে এবং শ্বাসনালীর কোষকে সুরক্ষা প্রদান করে। বিশেষ করে পালং শাক ও ব্রকলি সহ কিছু শাকসবজি ভিটামিন এ এর ভালো উৎস। ভিটামিন এ আমাদের ফুসফুসের সঠিক কার্যকারিতা বাহাল রাখতে ভূমিকা পালন করে। 

পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন পরিবেশে থাকাঃ 

শারীরিক সুস্থতার জন্য আমাদের সকলকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন পরিবেশে থাকা অত্যন্ত প্রয়োজন। শ্বাসকষ্ট হলে তো কথাই নেই, শ্বাসকষ্টের সমস্যায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা এবং ধুলোবালি মুক্ত থাকা অত্যন্ত জরুরী। কেননা অতিরিক্ত ধুলোবালি ও অপরিষ্কার থাকার কারণে, এলার্জির সমস্যা অনেকাংশে বেড়ে যেতে পারে। এছাড়াও আরামদায়ক পোশাক পরা, ধুলোবালির ভিতরে গেলে মাস্ক পড়া জরুরি। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতেও ভুলবেন না, কেননা শারীরিক সুস্থতায় পানির গুরুত্ব অপরিসীম। 

গরম পানি দিয়ে বাম্প শ্বাস নেওয়াঃ 

যাদের শ্বাসকষ্টের সমস্যা রয়েছে, তাদের অনেকেরই শ্বাসকষ্টের সঙ্গে সর্দি-কাশি এবং মাথা ব্যথার সমস্যাও হয়ে থাকে। শ্বাসকষ্ট সহ এই সকল সমস্যার জন্য গরম পানি দিয়ে বাম্প শ্বাস নিলে এটা শ্বাসকষ্ট কমাতে সাহায্য করতে পারে। কেননা গরম পানি দিয়ে বাম্প শ্বাস নিলে, এটি শাসনালী কে শিথিল করে এবং ঘন শ্লেষ্মা তরল করতে ভূমিকা পালন করে। অন্যদিকে আপনি যদি চান তাহলে, প্রতিদিন নিয়ম করে শ্বাসের ব্যায়ামও করতে পারেন। কেননা শ্বাসকষ্ট ও অ্যাজমার সমস্যায় শ্বাসের ব্যায়াম উপকারী প্রভাব ফেলে। 

আরো পড়ুনঃ স্থায়ীভাবে মুখের দুর্গন্ধ দূর করার উপায়।

শ্বাসকষ্ট হলে যে সকল খাবার এড়িয়ে চলা উচিত 

শ্বাসকষ্ট হলে কি খেলে ভালো হবে আর্টিকেলটিতে, শ্বাসকষ্ট হওয়ার বেশ কিছু লক্ষণ এবং উপযুক্ত কিছু খাবার সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। শুধু উপযুক্ত খাবার গুলা খেলেই হবে না শ্বাসকষ্টের সমস্যায় বেশ কিছু খাবার রয়েছে, যেগুলো এড়িয়ে চলা সবথেকে উত্তম। শ্বাসকষ্ট হলে কি খেলে ভালো হবে আর্টিকেলটিতে আমাদের, শ্বাসকষ্টের সমস্যা যে খাবারগুলো এড়িয়ে চলতে হবে সেগুলো সম্পর্কে জানা জরুরী, চলুন তাহলে সেগুলো জানার চেষ্টা করি। 

শ্বাসকষ্ট


  • শ্বাসকষ্টের সমস্যায় এলার্জি যুক্ত খাবার সব সময় এড়িয়ে চলা উচিত। সালফাইট যুক্ত খাবার অ্যালার্জির সমস্যা বৃদ্ধি করে, এজন্য চিংড়ি মাছ, ডিম, চিনা বাদাম, বেগুন ইত্যাদি এলার্জি যুক্ত খাবার থেকে বিরত থাকুন। 
  • আপনার শরীরে যদি শ্বাসকষ্টের সমস্যা অনুভব করেন, তাহলে অতিরিক্ত প্রক্রিয়া যত খাবার থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করবেন। কেননা অতিরিক্ত প্রক্রিয়াজাত খাবার, পাকস্থলীতে হজমের সমস্যা দেখা দেয় যার কারণে পেটে গ্যাসের সমস্যা দেখা দিয়ে শ্বাসকষ্টের সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে। 
  • শ্বাসকষ্ট হলে সব সময় ঠান্ডা জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলা অত্যন্ত জরুরী। কেননা শ্বাসকষ্টে ভোগা রোগির পানিও খাওয়া উচিত, হালকা উষ্ণ গরম করে। এ সময়ে আইসক্রিম, ঠান্ডা কোক সহ ঠান্ডা পানীয় থেকে বিরত থাকুন। 
  • অন্যদিকে যে খাবার গুলো পেটে গ্যাসের সৃষ্টি করে সেগুলো খাওয়া থেকেও বিরত থাকা উচিত। সয়া প্রোটিন থেকেও বিরত থাকা উত্তম, হাঁপানি রোগীদের জন্য অবশ্যই খাবারে সতর্ক থাকা, অত্যন্ত জরুরী। আপনার যদি হাঁপানি বা শ্বাসকষ্ট থাকে তাহলে, আপনার শারীরিক সুস্থতা নিজেকেই নিশ্চিত করতে হবে। 
  • শ্বাসকষ্ট হলে শুকনো ফল খাওয়া থেকেও বিরত থাকুন, কেননা শুকনো ফলে প্রচুর পরিমাণে সালফাইট, বা প্রিজারভেটিভ থাকে। শুকনো ফলের এই সকল উপাদান, হাঁপানি বা শ্বাসকষ্টের সমস্যা অনেকটাই বাড়িয়ে দিতে পারে। অন্যদিকে স্ট্রবেরি, টমেটা ও আনারসহ কিছু ফল হিস্টামিন নিঃসরণ ঘটাতে পারে, যা শ্বাসকষ্টের বাড়িয়ে দিতে পারে। 
  • ধুমপান আমাদের সকলে শরীরের জন্য কতটা ক্ষতিকর তা সকলেই হয়তো জানি। শারীরিক নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে, ধুমপানের কারনে, ঠিক তেমনি আপনার শ্বাসকস্টের সমস্যা থকলে কোন মতেই ধুমপান কারা চলবে না, ধুমপানকে অবশ্যই না বলতে হবে।

উপসংহার। শ্বাসকষ্ট হলে কি খেলে ভালো হবে 

শ্বাসকষ্ট হলে কি খেলে ভালো হবে আর্টিকেল টিতে, শ্বাসকষ্ট, অ্যাজমা বা হাপানি সম্পর্কে, ইতিমধ্যে বেশ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। আর্টিকেল টিতে বলা হয়েছিল শ্বাসকষ্ট বা অ্যাজমার সমস্যা সম্পূর্ণরূপে সমাধান সম্ভব নয়। এ ক্ষেত্রে আপনি যদি আপনার শরীরে শ্বাসকষ্টের সমস্যায় পড়ে থাকেন, তাহলে  অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া অত্যন্ত জরুরী। উপরোক্ত শ্বাসকষ্ট হলে কি খেলে ভালো হবে, উপযুক্ত খাবারের পাশাপাশি চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা নিলে, শ্বাসকষ্টের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখা অনেকটাই সম্ভব। 

শ্বাসকষ্টের সমস্যায় ভোগা একজন ব্যক্তির অবশ্যই, সুস্থ থাকার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সঠিক নিয়মে জীবনযাপন করা জরুরী। যাই হোক, শ্বাসকষ্ট হলে কি খেলে ভালো হবে আর্টিকেলটি, এতক্ষন মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। 

                      (খোদা হাফেজ)

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ভদ্রতা বজায় রেখে কমেন্ট করুন! কারন,প্রতিটা কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url