অতিরিক্ত কাশি হলে কি করতে হবে

কাশি হওয়ার মতো সমস্যায় অনেকেই, অনেক ভাবে পরে থাকেন। সাধারণভাবে জ্বর, সর্দি কিংবা ফ্লুর মত সংক্রামনের কারণেই কাশি বেশি দেখা দেয়। অনেক সময় বায়ু দূষণ, এলার্জি বা অ্যাজমার কারণেও কাশি হতে পারে। তবে এই কাশির পরিমাণ কতটা, অনেক সময় দেখা যায়, জ্বর সর্দি সঙ্গে হওয়া কাশি, জ্বর বা সর্দি কমে যাওয়ার পরও অনেকদিন থেকে যায়। অতিরিক্ত কাশি হলে কি করতে হবে, হ্যাঁ এটাই আজকের আর্টিকেলটির মূল বিষয়। অতিরিক্ত কাশি হলে, শরীরে শ্বাসকষ্টের মত সমস্যার প্রবণতা বেড়ে যেতে পারে। 

অতিরিক্ত

এজন্য অবশ্যই আমাদের, কারো কাশির পরিমাণ অতিরিক্ত হলে, যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত। অতিরিক্ত কাশি হলে, ঘরোয়া কিছু প্রতিকার রয়েছে যেগুলো মেনে চললে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। চলুন তাহলে আজকের আর্টিকেলটিতে জানা যাক, অতিরিক্ত কাশি হলে কি করতে হবে।

পোস্ট সূচিপত্রঃ অতিরিক্ত কাশি হলে কি করতে হবে

কাশি হওয়ার যে সকল কারণ রয়েছে 

অতিরিক্ত কাশি হলে কি করতে হবে, এই আর্টিকেলটিতে প্রথমেই, শরীরের কাশি হওয়ার যে সকল কারণ রয়েছে সেগুলো সম্পর্কে জানার চেস্টা করি। আমাদের প্রত্যেকেরই শারীরিক যে কোন সমস্যা দেখা দিলে, সেই সমস্যা দেখা দেওয়ার কারণটার, সঠিক নির্ণয় জরুরী। আপনার যদি অতিরিক্ত কাশি হয়, তাহলে কাশি হওয়ার কারণ নির্ণয় করে এর চিকিৎসা নিলে, সহজেই সমাধান পাওয়া সম্ভব। চলুন তাহলে এক নজরে জেনে নেওয়া যাক, আমাদের শরীরে কাশি হওয়ার কারণ গুলি কি? তা সম্পর্কে।

কাশি হওয়ার সাধারণ কারণঃ

  • শরীরে কাশি হওয়ার সাধারণ কারণ এর মধ্যে সবথেকে, অন্যতম হলো ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ জনিত সমস্যা। কাশি হওয়ার ব্যাকটেরিয়া বা সংক্রমণ জনিত সমস্যায় আমরা কম বেশি সকলেই পড়েছি। এই সংক্রমণ হলো সর্দি, জ্বর ও ফ্লু ইত্যাদি শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণের কারণে দেখা দেয়। 
  • বায়ু দূষণের কারণেও, কাশি হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই থাকে। বাইরে ঘোরাঘুরি করলে, ধুলো, বালি, ধোঁয়া সহ শরীরে নানাবিধ ময়লা আবর্জনা এবং অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের কারণে শ্বাসকষ্ট বা এলার্জির সমস্যা অনেকেরই দেখা দেয়। এই এলার্জি সমস্যার কারণেও দেখা দিতে পারে কাশি হওয়ার মত সমস্যা। 
  • আবহাওয়া পরিবর্তন হলেও, সর্দি জনিত কাশি হওয়ার সম্ভাবনা অনেকের মধ্যেই দেখা দেয়। সামনেই শীতের মৌসুম, আবহাওয়া পরিবর্তন হয়ে অনেকেরই ঠান্ডা জনিত কারণে কাশি হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে। কেননা এক ঋতু থেকে অন্য ঋতুতে পরিবর্তন অনেকেই মানিয়ে নিতে পারে না। 
  •  এছাড়াও আমাদের মধ্যে যারা ধূমপান করে থাকে, এই ধূমপানের কারণে অনেক সময় দেখা দিতে পারে,খুসখুশে কাশি হওয়ার মত সমস্যা। কেননা আমরা সকলে জানি ধূমপান আমাদের ফুসফুসের কতটা ক্ষতি করে। এজন্য দীর্ঘস্থায়ী কাশির সমস্যার সমাধানে, প্রত্যেকেরই ধূমপান ত্যাগ করা উচিত। 
  • অনেক সময, শরীরে ঠান্ডা লাগার কারণে, মস্তকের ভেতরে শ্লেষ্মার তৈরি হয়। এই শ্লেষ্মা যদি নাকের ভেতর থেকে গলার পেছনে ঝরে পড়ার, কারণেও কাশি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এছাড়াও কিছু নির্দিষ্ট ওষুধের কারণে, কাশি হওয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে। 

দীর্ঘস্থায় কাশি হওয়ার যে সকল কারণ রয়েছে 

  • শরীরে যদি হাঁপানি বা অ্যাজমার সমস্যা দেখা দেয়, তাহলে দীর্ঘস্থায়ী কাশি সমস্যা দেখা দেওয়া সাধারণ ব্যাপার। হাপানি বা অ্যাজমার রোগীদের বিশেষ করে রাতের বেলায়, এই কাশির পরিমাণটা অনেকটাই বেড়ে যায়। এই ধরনের কাশি সমস্যা হলে, চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।  
  • ফুসফুসের প্রধাহ জনিত সমস্যা থাকলেও দীর্ঘস্থায়ী কাশি দেখা দেয়। আমাদের শারীরিক সভ্যতার জন্য, শরীরের পর্যাপ্ত পরিমাণে অক্সিজেন সরবরাহের ক্ষেত্রে, ফুসফুসের গুরুত্ব সকলেই হয়তো জানি। এজন্য ফুসফুসের প্রদাহ থাকলে দীর্ঘস্থায়ী কাশির সমস্যা দেখা দেওয়া খুবই কমন ব্যাপার। 
  • পাকস্থলীতে এসিড রিফ্লাক্সের কারনে, কাশির সমস্যা দেখা দিতে পারে। কেননা পাকস্থলীর অ্যাসিড গলা ভেদ করে উপরের দিকে উঠে আসলে তা আমাদের শ্বাসযন্ত্রের, শ্লেষ্মা ঝিল্লিতে জ্বালার সৃষ্টি করতে পারে, যার কারনে শ্বাসযন্ত্রের প্রধাহ সৃষ্টি হয়ে কাশি দেখা দিতে পারে। 
  • আমাদের মধ্যে কারো যদি ফুসফুর জনিত রোগ থাকে যেমন, যক্ষা বা ফুসফুসে ক্যান্সারের মত গুরুতর সমস্যা। এর মধ্যে রয়েছে সিওপিডি, হাপানি, ফুসফুসে টিউমার ও ফুসফুসের ফাইব্রোসিসের সমস্যার কারণেও দীর্ঘস্থায়ী কাশি দেখা দেওয়ার প্রবণতা অনেক বেশি। 

অতিরিক্ত কাশি হলে কি করতে হবে 

আজকের আর্টিকেলটির মূল বিষয় অতিরিক্ত কাশি হলে কি করতে হবে। আর্টিকেল টিতে ইতিমধ্যে কাশি হওয়ার বেশ কিছু সাধারন কারণ এবং গুরুতর কারণ সম্পর্কে জেনেছি। আমাদের প্রত্যেকেরই অতিরিক্ত কাশি হলে, প্রাথমিক অবস্থায় কোন প্রকার ওষুধ সেবন না করে। ঘরোয়া পদ্ধতির কিছু নিয়ম অনুসরণ করে, দৈনন্দিনীর খাদ্য তালিকায় যোগ করে নিলেই, অতিরিক্ত কাশি থেকে সমাধান মিলতে পারে।

আরো পড়ুনঃ অতিরিক্ত গ্যাস হলে কি খাওয়া উচিত কি উচিত না।


আপনার যদি অতিরিক্ত কাশি হয়ে থাকে, তাহলে আপনি চাইলে এই ধরনের খাবার বা ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেন। চলুন তাহলে জানা যাক, অতিরিক্ত কাশি হলে কি করতে হবে, নিয়ম গুলো কি। 

 মধু খাওয়া যেতে পারেঃ

অতিরিক্ত কাশি কমাতে মধু খুব উপকারী। এজন্য আপনার এক গ্লাস গরম পানিতে, পরিমাণ মতো মধু মিশিয়ে খেতে পারেন।গরম দুধের সাথেও রাতে ঘুমানোর আগে, পরিমাণ মতন মধু সুন্দরভাবে মিশিয়ে খেলেও কাশি উপসম করে। আপনি যদি চান মধুর সাথে আধা ও লেবুর রস গরম পানির সাথে পরিমাণ মতো মিশিয়ে খেলেও অতিরিক্ত কাশি সারাতে এটি কাজ করে। মধু আমাদের জন্য প্রাকৃতিক পুষ্টি সরবরাহ করে থাকে, আপনি যদি এই সকল উপাদানের সাথে মধু না খেতে পারেন চাইলে, প্রতিদিন নিয়ম করে এক বা দুই চামচ শুধু মধু খেলেও কাশি কমাতে সাহায্য করতে পারে। 

গোলমরিচ খাওয়া যেতে পারেঃ 

অতিরিক্ত কাশি সমস্যা শরীরে দেখা দিলে আপনি গোলমরিচ খেতে পারেন। কেননা গোলমরিচের ভিটামিন সি রয়েছে যা, শ্লেষ্মা কমাতে খুবই কার্যকর। অনেক সময় অনেকের কাশির সঙ্গে গলা ব্যথার সমস্যা দেখা দেয়, এই গলা ব্যথা কমাতেও গোলমরিচ ভূমিকা পালন করে।

অতিরিক্ত

তাছাড়া গোল মরিচ আমাদের পেটের হজম শক্তি বৃদ্ধি করে। এবং গোল মরিচে থাকা পুষ্টি উপাদান আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে ভূমিকা পালন করে। কাশির জন্য উপকার পেতে গোলমরিচ গরম পানির সাথে এবং মধুর সঙ্গেও মিশিয়ে খেতে পারেন। 

বাসক পাতা খাওয়াঃ

বাসক পাতা ও সর্দি কাশির জন্য খুবই উপকারী এটি উপাদান। অতিরিক্ত কাশি কমাতে এবং শ্লেষ্মা তরল করে বের করে দিতে শ্বাসনালীর প্রদাহ কমাতে বাসক পাতার খুবই ভূমিকা রাখে। বাসক পাতা চাইলে আপনি, বেটে রস করে, মধুর সাথে মিশিয়ে দিনে কয়েকবার করে খেতে পারেন। চাইলে বাসক পাতার চা করেও খাওয়া যেতে পারে, এজন্য কয়েকটা বাসক পাতা পানিতে ফুটিয়ে চা তৈরি করে খেতে পারেন। এছারা চাইলে বাসক পাতার সাথে তুলসি পাতার রস এবং মধু একসাথে মিশিয়ে খেলে কাশির জন্য বেশ উপকার পাওয়া যায়। শুধু এখানেই শেষ নয় বাসক পাতা বুকের কফ, বের করতেও ভূমিকা রাখে। 

কালোজিরা খাওয়া যেতে পারেঃ 

কালোজিরার গুনাগুন সম্পর্কে আমরা সকলেই হয়তো জানি। কালোজিরা আমাদের প্রাকৃতিক সকল রোগের ঔষধ বলে বিবেচিত। অতিরিক্ত কাশি কমাতেও আপনি চাইলে কালোজিরা খেতে পারেন। এজন্য কালোজিরা এবং মধু সমপরিমাণ মিশিয়ে চিবিয়ে খেতে হবে। এছাড়াও অন্যদিকে কালোজিরা তেল এবং পুদিনা পাতার রস একসঙ্গে গরম পানির সাথে মিশিয়ে খেলে কাশি কমাতে সাহায্য করে। গরম পানির সাথে কালজিরা ভিজিয়ে খেলে এটা, গলা ব্যাথা কাশি এবং সর্দি নিরাময়ে ব্যাপক ভুমিকা রাখে।

সরিষার ব্যবহারঃ 

অতিরিক্ত কাশির জন্য, সরিষার তেল বা সরিষার ফুলও উপকারী হতে পারে। আপনার যদি অতিরিক্ত কাশির সমস্যা দেখা দেয়, তাহলে কিছু সরিষার তেল কর্পূরের সঙ্গে মিশিয়ে বুকে মালিশ করলে, সর্দি কাশি কমাতে ভূমিকা পালন করে। আপনি চাইলে সরিষার তেল বিভিন্ন ভর্তার সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন যেমন, আলুর ভর্তা বা টমেটা ভর্তা। অন্যদিকে সরিষা ফুলের মধ্যেও কাশি কমানোর মত উপাদান বিদ্যমান। 

গরম পানি ও লবণের ব্যবহারঃ 

আমাদের অনেকের পরিবারে এখনও, কারো কাশির সমস্যা দেখা দিলে গরম পানি ও লবণ একসঙ্গে মিশিয়ে গার্গল করে , কেননা এটি কাশি উপশমে ভূমিকা রাখে। এজন্য এই পানি, মুখের ভিতরে নিয়ে কিছু সময় আলতোভাবে গার্গল করতে হবে, দিনে চাইলে কয়েকবার করতে পারেন। এই মিশ্রণটি প্রদাহ, জ্বালাপোড়া এবং শুষ্ক কাশি কমাতে খুবই কার্যকর। গরম পানি এবং লবণের মিশ্রণ, ব্যবহারের ফলে, গলা ব্যথা এবং অন্যান্য সংক্রামন কমাতেও সহায়তা করে। এছাড়াও আপনি চাইলে গরম পানির ভাব নিতে পারেন। বিশেষ করে ভেজা কাশির ক্ষেত্রে এবং শ্লেষ্মা উপশম করতে খুবই ভূমিকা পালন করে।

আরো পড়ুনঃ অতিরিক্ত বশ্রামের কারনে মাইগ্রেনের সমস্যা হতে পারে? 

অতিরিক্ত কাশির ক্ষেত্রে কখন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরী 

অতিরিক্ত  কাশি হলে কি করতে হবে এই আর্টিকেল টিতে, অতিরিক্ত কাশি এবং কাশির জন্য ইতিমধ্যে বেশ কিছু তথ্যই তুলে ধরা হয়েছে। কাশি হওয়ার যে সকল কারণ রয়েছে এবং কাশি হলে কি করতে হবে, এ বিষয়ে জানানো হয়েছে। কাশির সমস্যার ক্ষেত্রে অনেক সময় কিছু সতর্কতা মেনে চলা উচিত। কাশির সমস্যায় অনেক ক্ষেত্রে ঘরোয়া প্রতিকারের পাশাপাশি, চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরী। অতিরিক্ত কাশি কোন অবস্থায় থাকলে, চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি, এখন সে ব্যাপারে জানা যাক। 

অতিরিক্ত


  • আপনার যদি দীর্ঘস্থায়ী কাশি দেখা দেয়, দীর্ঘস্থায়ী বলতে যদি ৩ থেকে ৪ সপ্তাহের বেশি ধরে থাকে। তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া খুবই জরুরী। কেননা কাশির সমস্যায় ঘরোয়া প্রতিকারে, ৮ থেকে ১০ দিনের ভেতরে কমে যাওয়া উচিত। এজন্য গুরুতর কোন সমস্যা হওয়ার আগেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন।
  • অতিরিক্ত কাশির কারণে যদি শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যা দেখা দেয় তাহলেও দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরী। এছাড়াও যদি কাশি সঙ্গে আপনার জ্বর অনুভুতি হয়, অতিরিক্ত পরিমাণে এবং গলা ব্যথার সমস্যা বাড়ে ক্রোমাগত, তাহলে চিকিৎসাকে পরামর্শ নেওয়া জরুরী। 
  • অনেকের কাশির সঙ্গে রক্তের শ্লেষ্মা বের হয় তাহলেও চিকিৎসাকে পরামর্শ নেওয়া অত্যন্ত জরুরী। অন্যদিকে অতিরিক্ত কাশির কারণে যদি আপনার শরীরের ওজন ক্রমাগত কমে যায় কোন কারণ ছাড়াই। তাহলেও চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া আপনার জন্য অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছে। এক্ষেত্রে কোন মতেই বসে থাকলে চলবে না, দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হবেন। 
  • অতিরিক্ত কাশির ফলে যদি আপনার গলায় কোন সমস্যা দেখা দেয় যেমন গলা ফুলে যাওয়ার মত সমস্যা। অন্যদিকে অতিরিক্ত কাশির ফলে বুকের ভেতরে শ্লেষ্মা জমেও বুকে অস্বস্তি ব্যথা অনুভব হলে, দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন। কেননা অতিরিক্ত কাশি নিরাময় না হলে, শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। 

উপসংহার। অতিরিক্ত কাশি হলে কি করতে হবে 

অতিরিক্ত কাশি হলে কি করতে হবে এই আর্টিকেল টিতে, কাশির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কিছু তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। কাশি যদিও আমাদের দৈনন্দিন এর একটি অসুস্থতা, তারপরও আমাদের সকলকেই এ ব্যাপারে সতর্ক থাকা উচিত। সামনেই শীতের মৌসুম শরীরে অতিরিক্ত ঠান্ডা লাগানো থেকে বিরত থাকবেন। কাশির সমস্যা হোক কিংবা না হোক, চাইলে শীতের সময় উপরে উল্লেখিত খাবার গুলোর কোন একটা, আপনি দৈনন্দিনের খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন। এতে করে হয়তো অনেকটাই কাশির সমস্যা হওয়ার হাত থেকে রক্ষা পেতে পারেন। 

অতিরিক্ত কাশি হলে কি করতে হবে, এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে এতক্ষণ পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। অতিরিক্ত কাশি হলে কি করতে হবে আর্টিকেলটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে, চাইলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে দিতে পারেন। 

                        খোদা হাফেজ)




এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ভদ্রতা বজায় রেখে কমেন্ট করুন! কারন,প্রতিটা কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url