নাকের মাংস কমানোর ঘরোয়া উপায়

নাকের ভেতরের মাংস বৃদ্ধি পাওয়া বেশ কিছু কারনের উপর নির্ভর করে। এগুলোর মধ্যে জিনগত কারণ পরিবেশগত এবং জীবনযাত্রার ধরনের উপর দেখা দিয়ে থাকে। অন্যদিকে পলিপাসের কারণে নাকের মাংস বৃদ্ধি পাওয়া খুবই সাধারণ ব্যাপার। নাকের ভিতরে পলিপাসের কারণে মাংস বৃদ্ধি পাওয়া মূলত দীর্ঘমেয়াদি এলার্জির কারণে হতে পারে। আমাদের মধ্যে অনেকেই, নাকের এই মাংস বৃদ্ধি জনিত সমস্যায় অনেক সময় পড়েছেন। নাকের মাংস বৃদ্ধি নিয়ে টেনশনের কারন নেই, আপনি চাইলেই এই সমস্যার সমাধান মেলাতে পারবেন। 

নাকের

যদি পলিপাসের সমস্যার কারণে, নাকের মাংস বৃদ্ধিতে নাক বন্ধ হয়ে যায় এবং শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়, তাহলেও অপারেশনের মাধ্যমে,এর চিকিৎসা সম্পূর্ণরূপে নিরাময় করা সম্ভব। কথা না বাড়িয়ে চলুন তাহলে আজকে আর্টিকেলটিতে, নাকের মাংস কমানোর ঘরোয়া উপায় সহ খুঁটিনাটি জানার চেষ্টা করি। 

পোস্ট সূচিপত্রঃ নাকের মাংস কমানোর ঘরোয়া উপায়

নাকের মাংস বৃদ্ধি পাওয়ার কারণ 

নাকের মাংস কমানোর ঘরোয়া উপায় আর্টিকেলটির  শুরুতেই, নাকের মাংস বৃদ্ধি পাওয়ার কারণ সম্পর্কে জানার চেষ্টা করব। আর্টিকেলটি শুরুতে বলা হয়েছে নাকের মাংস বৃদ্ধি পাওয়ার বেশ কিছু কারণ রয়েছে, তবে যেকোনো কারণেই প্রাথমিক অবস্থায় ঘরোয়া পদ্ধতি অনুসরণ করে, সম্পূর্ণরূপে নিরাময় সম্ভব হতে পারে। এজন্য আগে আপনার নাকের মাংস বৃদ্ধি পাওয়ার সঠিক কারণ নির্ণয় করে নেওয়া জরুরি।  

  • নাকের পলিপাসের সমস্যা দেখা দিলে, নাকের ভেতরে ছোট ও নরম মাংসপিণ্ড তৈরি হয়। এই মাংস পিণ্ড গুলো ক্রমাগত বড় হতে থাকে যার ফলে নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, ঘ্রাণ শক্তি কমে যাওয়া এবং শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যারও তৈরি করতে পারে। 
  • শরীরে এলার্জি গত সমস্যা থাকলে, ধুলো, ঠান্ডা আবহাওয়া, যেকোনো পশুর লোম এবং ফাঙ্গাসের কারণে, নাকের ভিতর বারবার প্রধাহ সৃষ্টি হতে পারে, সেই সঙ্গে সর্দি সহ নাকের টারবিনেট ফুলে বড় হয়ে মাংসপিণ্ড তৈরি করতে পারে। 
  • আপনার যদি দীর্ঘদিন ধরে সাইনাস ইনফেকশনের সমস্যা থেকে থাকে, তাহলেও নাকের ভিতরে মাংসপিণ্ড ফুলে বড় হয়ে যেতে পারে। কেননা সাইনাস ইনফেকশনের কারণে নাকের ভেতরের মাংস ফুলে যাওয়া সাধারণ এবং প্রধান কারণ। 
  • শরীরে যদি বারবার ঠান্ডা লাগে বা ভাইরাল ইনফেকশন হয়। ভাইরাস ইনফেকশনের কারনে ঘন ঘন সর্দি, কাশি প্রবণতা দেখা দিলেও নাকের ভেতরের টিস্যু ফুলে, মাংসপিণ্ড বড় হয়ে যেতে পারে। এটাও নাকের ভিতরে মাংস বৃদ্ধির প্রধান সাধারণ কারনের মধ্যে ধরা যায়। 
  • ধুলোবালি এবং দূষিত পরিবেশের কারণেও, নাকের ভেতরের মাংসপিণ্ড ফুলে যেতে পারে। এজন্য অবশ্যই ধুলোবালি, ধোয়া এবং দূষিত পরিবেশ ত্যাগ করা জরুরী। এলার্জি সমস্যানও এই দূষিত পরিবেশের কারণে বেড়ে যেতে পারে, এটাও নাকের মাংস বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে। 
  • গর্ভবতী মায়েদের , গর্ভাবস্থায় হরমোনের পরিবর্তনের ফলে নাকের ভেতরের মাংস বৃদ্ধি পেতে পারে। গর্ভাবস্থায় একজন নারীর থাইরয়েড বা হরমোনের পরিবর্তন হওয়া খুবই সাধারণ ব্যাপার, এজন্য অনেকেরই নাকের মাংসপিণ্ড বড় হয়ে ফোলাভাবের সৃষ্টি হতে পারে। 
  • এছাড়াও এজমা দীর্ঘমেয়াদি শ্বাসকষ্টের সমস্যার ফলে, নাকে সাইনাসের প্রদাহ বেড়ে যেতে পারে। যার ফলে নাকের পলিপাস বা টিস্যু বৃদ্ধি পেয়ে মাংস বেড়ে যাওয়ার সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। অন্যদিকে অনেকের নাকের ভেতরে কাঠামোগত সমস্যার কারণে মাংস বৃদ্ধি পেতে পারে। কেননা অনেকের নাকের হাড় বেকে গেলে এক পাশের টারবিনেট সাধারণের চেয়ে বড় হয়ে যেতে পারে। 

নাকের মাংস বৃদ্ধি পেলে যে সকল লক্ষণ দেখা দেয় 

নাকের মাংস কমানোর ঘরোয়া উপায় আর্টিকেলটিতে ইতিমধ্যে, নাকের মাংস বৃদ্ধি পাওয়ার বেশ কিছু কারণ সম্পর্কে বলা হয়েছে। আপনার যদি নাকের ভিতরে মাংস বৃদ্ধি পায়, তাহলে যে সকল লক্ষণ অনুভব করতে পারেন সেগুলো জানার চেষ্টা করি,চলুন।

  • নাকের ভিতর মাংস বৃদ্ধি পেলে কোন কারণ ছাড়াই, নাক বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এ সময়ে নাক দিয়ে শ্বাস নিতে কষ্ট, রাতের বেলা নাক ডাকার মতন সমস্যা দেখা দেওয়া খুবই কমন ব্যাপার। 
  • নাক দিয়ে পর্যাপ্ত পরিমাণে শ্বাস বের না হওয়ার ফলে, মুখ দিয়ে শ্বাস নেওয়ার অভ্যাস তৈরি হতে পারে। নাকের সমস্যার ফলে আপনার মাথা ভার মনে হতে পারে সেই সঙ্গে নাকের ঘ্রান শক্তিও কমে যেতে পারে।
  • পলিপাসের কারণে নাকের মাংস বৃদ্ধি পেলে, তা আপনি একটি আয়নার সামনে গিয়ে, নাকের ভিতর টর্চ মেরেও দেখতে পারেন। কেননা পলিপাস বড় হলে তা আপনি ,নাকের ভেতরের সামনের দিকে চলে আসে। 

নাকের মাংস কমানোর ঘরোয়া উপায় 

নাকের ভেতরে মাংস বৃদ্ধি পাওয়া, বা পলিপাসের কারণে নাকে মাংস বৃদ্বি পাওয়া পুরোপুরি ঘরোয়া ভাবে সমাধান, সম্ভব নাও হতে পারে। তবে এক্ষেত্রে কিছু পদক্ষেপ অনুসরণ করলে, নাকের ফোলা ভাব কমাতে নাক খোলা রাখতে, এবং সাধারণ উপসর্গ থাকলে কমাতে সাহায্য করতে পারে। এজন্য যে সকল পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে চলুন সেগুলো সম্পর্কে আমরা এখন জানার চেষ্টা করি। 

লবণ পানি দিয়ে নাক পরিস্কার রাখাঃ

নাকের ভেতরে বৃদ্ধি পাওয়া মাংসপিণ্ড, কমাতে লবণ পানি দিয়ে নাক পরিষ্কার করা খুবই উপকারী। কেননা এই পদ্ধতির ফলে নাকের সাইনাস পরিষ্কার হয় এবং শ্লেষ্মা সহ এলার্জেন দূর করতে সাহায্য করে। এজন্য আপনি চাইলে একটা পরিষ্কার পাত্রে পরিমাণ মতো উষ্ণ গরম পানি নিয়ে তার সাথে পরিমাণ মতো লবণ মিশিয়ে, পুরোপুরি গলিয়ে তারপর নাকের ভিতরটা সম্পূর্ণভাবে পরিষ্কার করুন। 

নাকের

আপনি চাইলে এই পানি নাক দিয়ে টেনে উপরের দিকে নিতে পারেন, এবং স্প্রে হিসেবেও, নাকের ভেতরে ব্যবহার করতে পারেন। এটি আপনার বন্ধ নাক খুলতে সাহায্য করতে পারে, শ্বাস-প্রশ্বাসে অসুবিধা হলে তাও সহজ করতে পারে।

বাম্প নেওয়া উপকারি হতে পারেঃ 

নাকের ভিতর মাংসপিণ্ড অতিরিক্ত বৃদ্ধি পেলে, এজন্য একজন নাক কান বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। তবুও যদি আপনি, নাকের মাংসপিণ্ড বৃদ্ধিতে বাম্প নেন, তাহলে কিছুটা শ্বাস নিতে সুবিধা হওয়া, নাকের ভেতরে জমে থাকা শ্লাষ্মা পাতলা করে দেওয়া এবং শ্বাসকষ্ট বা নাক বন্ধ হওয়ার মতো উপসর্গ কমাতে সাহায্য করতে পারেন।

এছাড়াও নাকের ভিতরের মাংসপিণ্ড বৃদ্ধি পেলে, পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন শরীরকে ডিহাইড্রেট রাখার জন্য। আপনার যদি নাকের মাংস বৃদ্ধির ফলে, শ্বাস প্রশ্বাসে অসুবিধা হয় তাহলে অবশ্যই বাম্প নিতে পারেন।

কার্টিকোস্টেরয়েড যুক্ত স্প্রে নেওয়া যেতে পারেঃ

নাকের মাংস বৃদ্ধি পাওয়ার পেছনে যদি আপনার পলিপাস জড়িত থাকে তাহলে কার্টিকোস্টেরয়েড যুক্ত স্প্রে নেওয়া উপকারী হতে পারে। নাক কান গলা বিশেষজ্ঞের, পলিপ জনিত চিকিৎসায় প্রাথমিক পর্যায়ের, সমাধানের প্রথম ধাপ হিসেবে এই কার্টিকোস্টেরয়েড যুক্ত স্প্রে উপকারী প্রভাব ফেলতে পারে। 

তবে কোনো মতেই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এটি ব্যবহার করা উচিত নয়। চিকিৎসক যদি নাকের মাংস বৃদ্ধির, উপর নির্ভর করে এই স্পেরে ব্যবহার করতে বলে তাহলে নিঃসন্দেহে ব্যবহার করতে পারেন। পলিপাসের সমস্যায় প্রাথমিক অবস্থায় এটি ব্যবহার করলে, সমস্যা নিরাময় সম্ভব হতে পারে। 

নাকের চারপাশে গরম সেক দেওয়াঃ 

আপনার যদি নাকে পলিপাসের সমস্যার কারণে বা অ্যাডিনয়েডের কারনে, মাংসপিণ্ড বড় হতে থাকে, তাহলে গরম সেকে উপকার মিলতে পারে। তবে একজন নাক কান গলা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুযায়ী সেক দেওয়া সব থেকে উপযুক্ত। এজন্য একটা পাত্রে কিছু গরম পানি নিয়ে নাক, মুখ সহ কপালে সেক দিন।

এই গরম সেকের ফলে, নাকের ভিতর জমে থাকা শ্লেষ্মা পাতলা করে বের করে দিতে সাহায্য করবে। এছাড়াও এই পদ্ধতি নাকের ভেতরের ঝিল্লিকে আদ্র রাখে এবং প্রদাহ ও জ্বালা কমাতে সাহায্য করে। এই সমস্যার জন্য দিনে দুই থেকে তিনবার ৫ থেকে ১০ মিনিটের ম এই সেক নিতে পারেন।

ধুলোবালি এড়িয়ে নিজেকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখাঃ 

আপনার নাকের ভিতরের মাংসপিণ্ড বৃদ্ধি পাওয়া যদি কোন এলার্জি জনিত কারণে হয়, সে ক্ষেত্রে অবশ্যই ধুলোবালি এড়িয়ে নিজেকে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখা জরুরী। কেননা আর্টিকেলটি শুরুতেই বলা হয়েছিল, ধুলোবালি, ধোঁয়া সহ অপরিষ্কার পরিবেশে, এলার্জি বৃদ্ধি পেতে পারে যা নাকের মাংস বৃদ্ধি পাওয়ার কারণ হতে পারে।

আরো পড়ুনঃ অতিরিক্ত কাশি হলে কি করতে হবে তা জানুন।


এজন্য, নাকের সাইনাসের সমস্যা এবং প্রদাহ কমাতে, ধুলাবালি এড়িয়ে নিজেকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন। এছাড়াও প্রদাহ কমানোর জন্য আপনি চাইলে, হলুদ দুধ /হলুদ পানি এবং আধা ও মধু দিয়ে তৈরিকৃত চা খেতে পারেন। এগুলো স্বাভাবিকভাবে স্বস্তি মিলাতে পারে। 

নাকের মাংস বৃদ্ধিতে সতর্কতা 

নাক আমাদের শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলির মধ্যে একটি। দৈনন্দিন এর সুস্থ জীবন যাপনের জন্য, নাক থেকে শ্বাস প্রশ্বাস নেওয়া জরুরী। নাকের মাংস কমানোর ঘরোয়া উপায় আর্টিকেলটিতে, ইতিমধ্যে বেশ কিছু তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। নাকের ভেতরে মাংস বৃদ্ধি পাওয়ার ক্ষেত্রে, নাক কান গলা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া জরুরী, এটাও ভুলবেন না। তবে নাকের মাংস বৃদ্ধির সমস্যা কোন পর্যায়ে থাকলে, চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি চলুন তা এখন জানার চেস্টা করি। 

নাকের

  • নাকের ভেতরের মাংসপিণ্ড যদি, ক্রমাগত অতিরিক্ত পরিমাণে বৃদ্বি পায় এমনটা অনুভব করেন। একই সঙ্গে শ্বাস-প্রশ্বাসে অসুবিধা হওয়ায়, প্রবণতা অনেকটাই বেড়ে যায় সে ক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের সরনাপন্য হওয়া উচিত। 
  • নাকের মাংসপিণ্ড বৃদ্ধির ফলে যদি সাইনাসের সমস্যার পাশাপাশি,নাক থেকে পানি পড়া এবং তীব্র মাথাব্যথা অনুভব হয়, সে ক্ষেত্রেও একজন নাক কান গলা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে, তথ্য যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা উপযুক্ত হতে পারে। 
  • আপনার নাকের ভিতর যদি মাংস বৃদ্ধি পাওয়ার সমস্যা কোনভাবেই সমাধানে আনা সম্ভব না হয়। প্রাথমিক চিকিৎসার মাধ্যমে যদি কোন প্রকার ফলাফল না মেলে, শ্বাস-প্রশ্বাসে অসুবিধা হওয়া সহ রাতে নাক ডাকার সমস্যা ক্রমাগত বেড়ে যায় তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। 
  • এছাড়াও অন্যদিকে যদি আপনার পলিপাসের সমস্যা অতিরিক্ত বড় হয়ে, নাক বন্ধ হয়ে যায় এবং ভেতরের বাড়তি মাংসপিণ্ড স্পর্শ করলে রক্তপাত হওয়া শুরু করে তাহলেও চিকিৎসকের পরামর্শ সব থেকে উপযুক্ত এবং প্রয়োজনীয়। পলিপাসের সমস্যা অতিরিক্ত বেড়ে গেলে, এটা সার্জারির মাধ্যমে নিরাময় করা সম্ভব। 

উপসংহার। নাকের মাংস কমানোর ঘরোয়া উপায় 

নাকের মাংস কমানোর ঘরোয়া উপায় আর্টিকেলটিতে ইতিমধ্যে, নাকের মাংস বৃদ্ধির কারণ, লক্ষণ এবং ঘরোয়া ভাবে করণীয় সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। আপনার যদি নাকের মাংস বৃদ্ধি পাওয়ার উপসর্গ থাকে এবং, এলার্জি বা সংক্রমণের চেয়ে গুরুতর হয়, সে ক্ষেত্রে অবশ্যই একজন নাক কান গলা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে, সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করবেন। নাকের মাংস বৃদ্ধির কারণে যদি আপনি কোন প্রকার ওষুধ সেবন করেন, তাও চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী করা জরুরী। 

মাথায় রাখবেন সুস্থ সুন্দর জীবন যাপনের জন্য, নাকের যেকোনো সমস্যার দ্রুত সমাধান জরুরী। যাইহোক নাকের মাংস কমানোর ঘরোয়া উপায় আর্টিকেলটি এতক্ষণ পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

                             (খোদা হাফেজ) 




এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ভদ্রতা বজায় রেখে কমেন্ট করুন! কারন,প্রতিটা কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url