স্ক্যাবিস হলে কি কি খাওয়া যাবে না
স্ক্যাবিসের সমস্যায় যে পড়েছে, সেই মানুষটাই জানে স্ক্যাবিসের ফলে একজন মানুষের কতটা ভোগান্তির শিকার হতে হয়। প্রচন্ড চুলকানি বিশেষ করে রাতে, চুলকানির প্রভাব এতটাই বেড়ে যায়, চুলকাতে চুলকাতে ঘুমেরই বারোটা বেজে যায়। এছাড়াও ত্বকের উপরে লাল দাগ এবং, অতিরিক্ত চুলকানোর ফলে খোসপাচরা ও দেখা দিতে পারে। স্ক্যাবিস খুবই ছোঁয়াচে একটা রোগ, এবং কষ্টদায়ক। চিকিৎসকদের মতে স্ক্যাবিস হল প্যারাসাইটিক বা পরজীবী জাতীয় চর্মরোগ।
আজকের এই আর্টিকেলটিতে, আপনাদের সাথে স্ক্যাবিস হলে কি কি খাওয়া উচিত, স্ক্যাবিসের লক্ষণ এবং সংক্রমণ ছাড়ানোর কারণ সম্পর্কে। স্ক্যাবিস যেহেতু চুলকানি জাতীয় একটি চর্মরোগ, এজন্য বেশ কিছু খাবার এড়িয়ে চলাই, স্ক্যাবিসের রোগীর জন্য উত্তম। আপনার যদি স্ক্যাবিসের সমস্যা হয় থাকে, তাহলে আজকের আটিকেলটি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে যাচ্ছে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ স্কাবিস হলে কি কি খাওয়া যাবে না
- স্ক্যাবিস হওয়ার লক্ষণগুলি জানা যাক
- স্ক্যাবিসের সমস্যা ছড়ানোর কারন
- স্ক্যাবিস হলে কি কি খাওয়া যাবে না
- শরীরে এলার্জি তৈরি কারী খাবারগুলো এড়িয়ে চলা উত্তমঃ
- মসলাদার খাবার এড়িয়ে চলুনঃ
- অ্যালকোহল এবং ক্যাফেইনযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুনঃ
- হিস্টামিন যুক্ত খাবার কম খাওয়া উপকারীঃ
- স্ক্যাবিসে যে সকল খাবার উপকারী হবে
- উপসংহার। স্ক্যাবিস হলে কি কি খাওয়া যাবে না
স্কাবিস হওয়ার লক্ষণগুলি জানা যাক
আর্টিকেলটির শুরুতেই আমরা স্ক্যাবিস হওয়ার লক্ষণ গুলি জানার চেষ্টা করব। স্ক্যাবিস মূলত সারকোপপটিস স্ক্যাবিয়া নামক এক ধরনের পরজীবীর আক্রমণের ফলে দেখা দেয়। এ সময় সমস্ত শরীরে চুলকানির পরিমাণ বেড়ে যায় এবং প্রচন্ড পরিমাণে চুলকানি হয়ে থাকে। চলুন তাহলে, স্ক্যাবিসে আপনার শরীরের যে ধরনের চুলকানি দেখা দিতে পারে, সেগুলি সম্পর্কে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করি।
- শরীরে স্ক্যাবিসের সমস্যা দেখা দিলে, সমস্ত শরীরে প্রচন্ড চুলকানি দেখা দেয়। প্রাথমিক অবস্থায় আপনার চুলকানি, সামান্য জায়গা ধরে হলেও খুব অল্প সময়ের মধ্যে, এর বিস্তার সমস্ত শরীরের ছড়িয়ে পড়ে। কেননা স্ক্যাবিসের এই সংক্রমনের, শরীরে খুবই অল্প সময়ের ভিতর বিস্তার ঘটায়।
- স্ক্যাবিসের এলার্জির সমস্যাকে, মাইট নামক চুলকানি বলে আখ্যায়িত করা হয়। এই মাইট এলার্জির কারণে ত্বকের উপরে এক ধরনের লাল গুটি র্যাসের, দেখা দেয়। যার ফলে ক্রমাগত খুবই অল্প সময়ের মধ্যে শরীরে ফুসকুড়ি ও গুটির মত, প্রবণতাও বেড়ে যায়।
- স্ক্যাবিসের চুলকানিতে সবথেকে বেশি, প্রভাব ফেলে শরীরের উষ্ণ জায়গা এবং যে সকল জায়গায় চামড়ায় ভাজ থাকে সেখানে। যেমন আঙ্গুলের ফাঁকে, কব্জি, কনুই, বগলে, কোমর এবং গোপনাঙ্গে ও দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। তবে যেখানেই হোক না কেন চুলকানির প্রভাবটা অনেক বেশি এবং খুবই বিরক্তিকর।
- ক্রমাগত স্ক্যাবিসের সংক্রমনের ফলে শরীরে চুলকানি প্রভাবে, দেখা দিতে পারে ত্বকের ক্ষত এবং বড় ধরনের কোন সংক্রমণও। কেননা চুলকানির প্রভাব এতটাই তীব্র, চুলকানোর ফলে ত্বকের উপরে ছোট ছোট ক্ষত হয়ে যায়, এবং ঘা ও হয়ে যেতে পারে, এর ফলে শরীরে দেখা দিতে পারে গৌণ ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ।
- স্ক্যাবিসের সমস্যার ফলে শরীরের কোন কোন স্থানে শুকনো চুলকানি, কেননা ত্বকের নিচে স্ক্যাবিসের, সংক্রামন খুবই দ্রুত বংশবিস্তার করে। এর ফলে দেখা দিতে পারে চর্মরোগ এবং ত্বক সুস্ক হয়ে যাওয়ার প্রবণতাও। ত্বকে লাল লাল ছোপ হওয়াও স্ক্যাবিসের সমস্যায় খুবই সাধারণ ব্যাপার।
- শরীরের উষ্ণ এবং ভাজযুক্ত স্থানে, ছোট ছোট বিচি হওয়া, এবং তার ভেতর থেকে ক্রমাগত পানি নির্গত হওয়া, দেখা দিতে পারে। শুধু তাই নয়, স্ক্যাবিসের সমস্যার এই বিচিগুল থেকে যে পানি নির্গত হয়, শরীরের অন্য কোথাও লাগলেও, একই সমস্যার সৃষ্টি করে। অনেক সময় চামড়ার উপরে সরু রেখাও তৈরি করতে পারে।
স্ক্যাবিসের সমস্যা ছড়ানোর কারন
স্ক্যাবিস হলে কি কি খাওয়া উচিত না, আর্টিকেলটিতে ইতিমধ্যে স্ক্যাবিসের সমস্যার ক্ষেত্রে বেশ কিছু লক্ষণ তুলে ধরা হয়েছে। আর্টিকেলটির শুরুতেই বলা হয়েছিল, স্ক্যাবিস একটি ছোঁয়াচে রোগ, সংক্রামিত ব্যক্তির সংস্পর্শে আসলে খুব দ্রুতি ছড়িয়ে পড়তে পারে। স্ক্যাবিস, সংক্রমন সমস্যায় পড়া একজন ব্যক্তির খুবই, সতর্কতার সাথে থাকতে হয়। না হলে ছড়িয়ে পড়তে পারেন পুরো পরিবারের, সকল সদস্যদের মধ্যে। তাহলে চলুন আমরা এখন জানার চেষ্টা করি, স্ক্যাবিসের সমস্যা ছড়ানোর কারণগুলি সম্পর্কে।
- স্ক্যাবিস, চুলকানি ও চর্ম জনিত রোগ আমরা সকলেই জানি। সাধারণভাবে কোন মানুষের মধ্যে এই সংক্রমণের দেখা মেলার মূল কারণ, শারীরিকভাবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হওয়া, যেমন অপুষ্টি, অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস এবং স্টেরয়েডযুক্ত ওষুধ গ্রহণ কারিদের মধ্যে এই রোগ দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে।
- আপনার পরিবারের কিংবা আপনার যদি কারো স্ক্যাবিসের সংক্রামন দেখা দেয়, তাহলে অবশ্যই সাময়িক সময়ের জন্য তার সংস্পর্শে, যতটা সম্ভব কম আসার চেষ্টা করবেন। সর্বোপরি সংক্রমিত ব্যক্তির সংস্পর্শে দীর্ঘক্ষণ থাকা থেকে বিরত থাকুন। কেননা কোন ভাবে এই রোগ শরীরে বাসা বাঁধলে, খুব দ্রুতই ছড়িয়ে পড়ে।
- স্ক্যাবিস সংক্রমণ হওয়া একজন ব্যক্তির, কোন প্রকার জামাকাপড় কিংবা বিছানার চাদর সহ ব্যবহৃত জিনিসপত্র, ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করুন। কেননা সংক্রামিত ব্যক্তির ব্যবহৃত কোন জিনিসপত্র থেকেও এই সংক্রমণ ছড়ানোর সম্ভাবনা অনেকটাই বেশি থাকে।
- ঘনবসতিপূর্ণ জায়গা যেমন, স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, হোস্টেল ও নার্সিং হোম ইত্যাদি জায়গাতে এই সংক্রমণ ছড়ানোর প্রবণতা খুবই বেশি থাকে। কোনক্রমে সংক্রামিত ব্যক্তি থেকে যদি, আপনার শরীরে এই সংক্রমণ প্রবেশ করে তাহলে কয়েক সপ্তাহ লাগতে পারে, সম্পূর্ণভাবে স্ক্যাবিস দেখা দিতে।
- এছাড়াও পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ছড়ানো, সাধারণ ব্যাপার। এজন্য সঠিক চিকিৎসা নিয়ে, পরিবারের সকলকে সর্তকতা অবলম্বন করা উচিত। কেননা স্ক্যাবিসের যন্ত্রণা আসলে একজন আক্রান্ত ব্যক্তি ছাড়া আর কেউ অনুভব করতে পারবে না।
স্ক্যাবিস হলে কি কি খাওয়া যাবে না
আর্টিকেলটির মূল বিষয় স্ক্যাবিস হলে কি কি খাওয়া যাবেনা সে ব্যাপারে। আমরা ইতিমধ্যেই স্ক্যাবিস ছড়ানোর কারণ এবং এর বেশ কিছু লক্ষণ সম্পর্কে আর্টিকেলটিতে জেনেছি। খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, স্ক্যাবিস ফলে কি কি খাওয়া যাবেনা। স্ক্যাবিস যেহেতু এলার্জি চর্ম জনিত রোগ, এজন্য শরীরে এলার্জি বৃদ্ধি করে এমন খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকাই সবথেকে উত্তম। কথা না বাড়িয়ে চলুন তাহলে, স্ক্যাবিস হলে কি কি খাওয়া যাবেনা সে ব্যাপারে জানার চেষ্টা করি।
শরীরে এলার্জি তৈরি কারী খাবারগুলো এড়িয়ে চলা উত্তমঃ
আর্টিকেলটির শুরুতেই আমরা জেনেছি, স্ক্যাবিস হলো এলার্জি ও চর্ম জনিত এক ধরনের ভাইরাস। স্ক্যাবিসে ভোগা একজন ব্যক্তির অবশ্যই এলার্জিজনিত খাবার থেকে দূরে থাকা উচিত। এই সকল খাবারের মধ্যে রয়েছে, বেগুন, চিংড়ি মাছ, গরুর মাংস, পুইশাক, কচু শাক, হাঁসের ডিম ও দুধ ইত্যাদিতে, এলার্জির পরিমাণ রয়েছে, যা এড়িয়ে চলাই স্ক্যাবিসে উত্তম।
দৈনন্দিনীর খাদ্য তালিকায় এলার্জিজনিত সকল খাবারই, সকলের শরীরে এলার্জির মাত্রা নাও বাড়িয়ে দিতে পারে। তারপরও সাময়িক সময়ের জন্য, স্ক্যাবিসের সমস্যা সারাতে এগুলো এড়িয়ে চলাই আক্রান্ত ব্যক্তির জন্য উপকারী হবে।
মসলাদার খাবার এড়িয়ে চলুনঃ
স্ক্যাবিসের সমস্যার ক্ষেত্রে অতিরিক্ত মসলাদার খাবার এড়িয়ে চলা উচিত। কেননা অতিরিক্ত মসলাদার খাবারের প্রভাবে, শরীরের চুলকানি এবং ত্বকের প্রদাহ বাড়িয়ে দিতে পারে। এজন্য অতিরিক্ত মশাদার খাবার যেমন, অতিরিক্ত ঝাল, মসলা এবং ভাজাপোড়া খাবার সাময়িক সময়ের জন্য এড়িয়ে চলুন। এতে করে আপনার সংক্রমণে স্বস্তি মেলার সম্ভাবনা অনেক বেশি। এছাড়াও প্রক্রিয়াজাত প্যাকেটজাত খাবারের মতো যে কোন খাবারই এড়িয়ে চলা স্ক্যাবিসেত সংক্রমণের জন্য উপকারী।
অ্যালকোহল এবং ক্যাফেইনযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুনঃ
অ্যালকোহল এবং ক্যাফেইনযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলার ক্ষেত্রে, সেরকম কোন তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে স্ক্যাবিসের সমস্যা শরীরে দেখা দিলে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বজায় রাখা জরুরী। অ্যালকোহল এবং ক্যাফেনযুক্ত খাবার, স্ক্যাবিসের সমস্যায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল করে দিতে পারে। অন্যদিকে স্ক্যাবিস যেহেতু চর্ম ও এলার্জিজনিত সমস্যা, এজন্য অ্যালকোহল এবং ক্যাফেইন যুক্ত খাবার গ্রহণের ফলে ত্বকের প্রদাহ বাড়িয়ে দিতে পারে।
যা থেকে আপনার শরীরের চুলকানির সমস্যা, আরো তীব্র হতে ভূমিকা রাখতে পারে। এজন্য এ সময় অ্যালকোহল এবং ক্যাফেইন যুক্ত খাবার এড়িয়ে চলাই উত্তম। স্ক্যাবিস হলে অতিরিক্ত চিনি এবং মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়া থেকেও সাময়িক সময়ের জন্য বিরত থাকা ভাল।
হিস্টামিন যুক্ত খাবার কম খাওয়া উপকারীঃ
কার শরীরে, কোন ধরনের খাবারে এলার্জির প্রতিক্রিয়া আসতে পারে, তা ব্যক্তির উপর নির্ভর করে। স্ক্যাবিস হ্যালো এক ধরনের সংক্রমণ যা সারকোপ্টেস স্ক্যাবি নামক ক্ষুদ্র মাইটের ধারা তৈরি হয়। এই সংক্রমনের ফলে শরীরের বিভিন্ন স্থানে, চুলকানির সমস্যা দেখা দেয়। এজন্য শরীরে চুলকানি বৃদ্ধি করতে পারে এমন খাবার এড়িয়ে চলাই সাময়িক সময়ের জন্য ভালো।
আরো পড়ুনঃ শ্বাসকষ্ট হলে কি খেলে ভাল হবে তা জানুন।
ইস্টামিন যুক্ত খাবার যেমন, টমেটো , চকলেট, টুনা মাছ ও ম্যাকেরেল মাছ ইত্যাদি এড়িয়ে চলা ভালো। কেননা সাধারণভাবে, এলার্জি বাড়াতে পারে এমন খাবার এড়িয়ে চললে, স্ক্যাবিসের সমস্যা খুব দ্রুত সমাধানে আনা সম্ভব।
স্ক্যাবিসে যে সকল খাবার উপকারী হবে
স্ক্যাবিস হলে কি কি খাওয়া উচিত না আর্টিকেলটিতে, এ সম্পর্কে বেশ কিছু তথ্য ইতি মধ্যেই তুলে ধরা হয়েছে। তবে স্ক্যাবিসের জন্য এমন বেশ কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো উপকারী হতে পারে।স্ক্যাবিসের সমস্যা শরীরে দেখা দিলে প্রোটিন এবং পুষ্টিকর খাবার, খাওয়া উপযোগী হতে পারে। এছাড়াও ভিটামিন এ ভিটামিন সি এন্টি ইনফ্লেমেটরি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়াও খুবই উপকারী।
কেননা এই ধরনের খাবার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে ত্বকের প্রধাহ কামায়, যা চুলকানি ও খোসপাচড়া কমাতে সাহায্য করে। স্ক্যাবিসের সমস্যায় আপনি চাইলে জলপাই তেল ব্যবহার করতে পারেন, এটি আপনার ত্বকের আদ্রতা যোগাবে, চুলকানি উপশমেও সাহায্য করতে পারে। আপনি চাইলে হলুদ ও খেতে পারেন, এতেও এন্টি ইনফ্লামেটরি এবং অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে, এটাও চুলকানি ও ফুসকুড়ি থেকে মুক্তি দিতে পারে।
উপসংহার। স্ক্যাবিস হলে কি কি খাওয়া যাবে না
শরীরে স্ক্যাবিস হলে কি কি খাওয়া যাবে না, এই আর্টিকেলটিতে ইতিমধ্যে স্ক্যাবিসের সমস্যা ছড়ানোর কারণ এবং, স্ক্যাবিসে যে ধরনের লক্ষণ দেখা যায় সেগুলো সম্পর্কে জেনেছি। স্ক্যাবিস হলে, একজন মানুষের জীবনযাপন খুবই কষ্টসাধ্য হয়ে ওঠে। কেননা চুলকানির প্রভাব এতটাই তীব্র, চুলকাতে চুলকাতে ত্বকের উপরে ঘা হয়ে গেলেও চুলকানি কমেনা। তবে এজন্য অবশ্যই একজন চর্ম বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে, প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী, ওষুধ সেবন, যেকোনো মলম এবং গোসলের জন্য কোন সাবান বা শ্যাম্পু দিলে, নিয়ম অনুযায়ী ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন।
এছাড়াও আপনি চাইলে আপনার পরিবারের সদস্যদের জন্য, চর্ম বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে পারে। কেননা স্ক্যাবিসের সমস্যার জন্য পরিবারের সকলকে, চিকিৎসা সেবা দেওয়া জরুরী। যাই হোক স্ক্যাবিস হলে কি কি খাওয়া যাবেনা আর্টিকেলটি এতক্ষণ মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
(খোদা হাফেজ)



ভদ্রতা বজায় রেখে কমেন্ট করুন! কারন,প্রতিটা কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url