কি খেলে শরীরের দুর্বলতা দূর হয়

দৈনন্দিনের কাজকর্ম ও জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের জন্য আমাদের শরীরকে, সুস্থ রাখার অবশ্যই প্রয়োজনীয়। তবে সেই শরীর যদি থাকে দুর্বল, তাহলে তো কোন কিছুই ভালো লাগার, প্রশ্নোই আসে না। আমাদের শরীর দুর্বল হওয়ার, বেশ কিছু কারণ রয়েছে। যেগুলো আমাদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রায়, বাধার সৃষ্টি করে ,কেননা, সুন্দর ও সুস্থ জীবন যাপনের জন্য, শারীরিক দুর্বলতা দূর করা অবশ্যই প্রয়োজন। 

শরীরের

আজকের আর্টিকেল টিতে, আলোচনা করার চেষ্টা করব। কি খেলে শরীরে দুর্বলতা দূর হয় এবং শরীর দুর্বল হওয়ার কারণ সম্পর্কে। আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন, কেননা, সুস্থ ও সুন্দর জীবন যাপনের জন্য, শারীরিক দুর্বলতা দূর করা অত্যন্ত জরুরী। 

পোস্ট সূচিপত্রঃ  কি খেলে শরীরের দুর্বলতা দূর হয়

শরীরে দুর্বলতা দেখা দেওয়ার কারণ।

শরীরে দুর্বলতা দেখা দেওয়ার, বেশ কিছু কারণ রয়েছে। এগুলোর মধ্যে কিছু কারণ সাধারন কারন বলে বিবেচীত, শরীর দুর্বল হওয়ার। সাধারণ কারণ গুলি, আমাদের নিজেদের সুস্বাস্থ্যের দিকে নজর না দেওয়ার কারণে, সৃষ্টি হতে পারে। এছাড়াও গুরুতর ও স্বাস্থ্যগত যে সকল কারণ রয়েছে, এগুলো শারীরিক অসুস্থতার কারণে দেখা দিতে পারে। চলুন কি খেলে শরীরের দুর্বলতা দূর হয়, এইটা জানার আগে, শরীরের দুর্বলতা দেখা দেওয়ার কারণগুলো সম্প্রর্কে জেনে নেই। 

শরীরে দূরতা দেখা দেওয়ার সাধারণ কারণ।

শরীরে দুর্বলতা দেখা দেওয়ার, সাধারণ কারণ গুলি হল, জীবন যাত্রার রুটিনে, সুস্বাস্থ্যের দিকে নজর না দেওয়ার কারণ, তা আর্টিকেলটির উপরে বলা হয়েছে। শরীরের দুর্বলতা দেখা দেওয়ার সাধারণ কারণ গুলি ক্রমান্বয়ে জানা যাক। 

অতিরিক্ত শারীরিক পরিশ্রমের ফলেঃ

জীবনে বেঁচে থাকার লড়াইয়ে, পরিশ্রম আমাদের সকলেরই করা অত্যন্ত প্রয়োজন। কেননা পরিশ্রম সাফল্যের চাবিকাঠি, এটা আমরা সকলেই জানি। বেঁচে থাকা লড়াইয়ে পরিশ্রম করতে হবে এটা ঠিক, তবে এই পরিশ্রম কতটা। শারীরিক পরিশ্রমের একটা লিমিট থাকা অত্যন্ত প্রয়োজন, তা না হলে দেখা দিতে পারে শারীরিক দুর্বলতার মত সমস্যা।

সাধারনত, অতিরিক্ত পরিশ্রমের ফলে, শরীরে পানি শূন্যতা দেখা দেওয়ার প্রবণতা অনেকাংশেই বেড়ে যায়। পানি শূন্যতা আমাদের শরীরে দুর্বলতার মত সমস্যা তৈরি করার, একটি অন্যতম সাধারণ কারণ। শুধুমাত্র অতিরিক্ত শারীরিক পরিশ্রমী নয়, অতিরিক্ত ব্যায়ামের কারণেও পেশীতে ক্লান্তির সৃষ্টি হয়ে শারীরিক দুর্বলতা দেখা দিতে পারে। 

পর্যাপ্ত পরিমাণে না ঘুমানোঃ

প্রতিদিনই, একটা সুস্থ শরীরের জন্য, ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমানো অত্যন্ত প্রয়োজন। শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম না হলেও, শারীরিক দুর্বলতা দেখা দেওয়ার প্রবণতা অনেকাংশে বেড়ে যায়। কেননা আমাদের শরীর ও মনকে বিশ্রাম দেওয়া, শারীরিক সুস্থতায় অত্যন্ত জরুরী। এর জন্য অবশ্যই, একটা সুস্থ শরীরে  পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমের প্রয়োজন। চাইল ৯ ঘন্টাও ঘুমানো যেতে পারে, একটু বাড়তি ঘুমানো শরীরের জন্য আরো ভালো, তবে অতিরিক্ত ঘুমও শরীরের জন্য বিপদ ডেকে আনতে পারে এটা খেয়াল রাখবেন। 

পুষ্টিকর খাবারের অভাবেঃ 

শরীরে দুর্বলতা দেখা দেওয়ার সাধারণ কারণে মধ্যে সবথেকে অন্যতম, পুষ্টিকর খাবার না খাওয়া। আমরা সকলেই হয়তো জানি, শারীরিক সুস্থতায় আমাদের সকলেরই পুষ্টিকর খাবার খাওয়া অত্যন্ত জরুরি। কেননা শরীরে পুষ্টির অভাব হলে, শারীরিক দুর্বলতা দেখা দেয়। এজন্য আমাদেরকে অবশ্যই, দৈনন্দিনীর খাদ্য তালিকায় পুষ্টিকর খাবার রাখা জরুরী। 

মানসিক চাপ ও টেনশনের কারণেঃ

শরীরে দুর্বলতা দেখা দেওয়ার, সাধারণ কারণগুলির মধ্যে মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তা, বেশ ভালই ভূমিকা পালন করে। নানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তা শুধু, শারীরিক দুর্বলতায় নয় শরীরে বিভিন্ন ধরনের, ক্ষতি করে থাকে। কোন, কো, ক্ষেত্রে মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তা আমাদের জন্য খুব বড় ধরনের বিপদ ডেকে আনতে পারে। শারীরিক সুস্থতা ও সুন্দর জীবন যাপনের জন্য, আমাদের সকলেরই দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকা জরুরী। 

শরীরে দুর্বলতা দেখা দেওয়ার গুরুতর কারণ।

আমাদের শরীরে, দুর্বলতা দেখা দেওয়ার সাধারণ যে কারণগুলি রয়েছে, ইতিমধ্যেই সে সম্পর্কে জেনেছি। তবে শরীরে দুর্বল দেখা দেওয়ার গুরুতর কারণ যেগুলো রয়েছে, এগুলো মূলত শারীরিক যেকোনো অসুস্থতা থেকে, দেখা দিতে পারে। কি খেলে শরীরের দুর্বালতা দূর হয়, এই আর্টিকেলটি তে এখন তাহলে, শরীর দুর্বল হওয়ার গুরুতর কারণগুলো জানা যাক।

দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতার সমস্যাঃ

শরীরের জন্য দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতার সমস্যাটা, শরীর দূর্বল হয়ার, গুরুতর কারনের মধ্যে,সবচেয়ে অন্যতম। শরীরের দীর্ঘস্থায়ী সমস্যার মধ্যে, ডায়াবেটিস, কিডনি সমস্যা, থাইরয়েড ও অটোইমিউন ইত্যাদী নানা ধরনের সমস্যা বিদ্যমান। এই সকল দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতার সমস্যার ভোগা, একজন মানুষের , এমনিতেই, খুবই নিয়ম নিতির সাথে জীবনযাপন করতে হয়।

শারীরের


আরো পড়ুনঃ কিডনি ভাল রাখতে রোজ কত লিটার পানি খাওয়া উচিত। 

পুষ্টির অভাব ও সংক্রমনের কারনঃ

শারীরিক সুস্থতা আমাদের সকলের জন্যই, পুষ্টিকর খাবার খাওয়া জরুরী, তা হয়ত সকলেই জানি। কিভাবে আমাদের শরীরের দুর্বলতা দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। শারীরিক সুস্থতায় প্রয়োজনীয় ভিটামিন, ক্যালসিয়াম,  ক্যালোরি ও লোহার মতো গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান অত্যন্ত জরুরী। পুষ্টিকর খাবার আমাদের শরীরের, যেকোনো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে, অনন্যা ভূমিকা পালন করে। এছাড়াও শরীরে কো, ধরনের সংক্রমণ দেখা দিলেও দুর্বলতা সমস্যা হতে পারে। 

অতিরিক্ত ঘুমের কারণেঃ

একটা সুস্থ শরীরের জন্য পর্যাপ্ত ঘুম কতটা প্রয়োজন তা আমরা সকলেই হয়তো এখন জানি। তবে অতিরিক্ত পরিমাণে ঘুম ও হতে পারে শারীরিক দুর্বলতার অন্যতম কারণ। অতিরিক্ত বিশ্রাম, ও অতিরিক্ত ঘুম থেকে, বিরত থাকা জরুরী। 

কি খেলে শরীরের দুর্বলতা দূর হয়।

আজকের আর্টিকেল টির মূল বিষয়, কি খেলে শরীরে দুর্বলতা দূর হয় ? শরীরে দুর্বলতা দেখা দেওয়ার যে সকল কারণ রয়েছে সেগুলো সম্পর্কে উপরে বলা হয়েছে। তবে আজকর আর্টিকেল টির মূল বিষয় ছিল, কি খেলে শরীরের দুর্বলতা দূর হয় ? চলুন এখন তাহলে এব্যাপারে জানা যাক।

শরীরের দুর্বলতা দূর করার জন্য, প্রয়োজনীয় যে কাজগুলো করা জরুরী, হয়তো সেগুলো আপনি আন্দাজ করতে পারছেন। আপনি যদি আন্দাজ  করতে নাও পারেন, তাহলে কোন সমস্যা নেই।  আর্টিকেল টিতে উল্লেখ করা হচ্ছে, কি খেলে বা কি করলে শরীরের দুর্বলতা দূর হয়, এ সম্পর্কে। 

শরীরের দুর্বলতা দূর করতে, প্রয়োজনীয় পুষ্টিঃ 

শরীরের দুর্বলতা দূর করার জন্য, বেশ কিছু পুষ্টি উপাদান রয়েছে। এই সকল পুষ্টি উপাদানের ভিতরে, ভিটামিন সি, ভিটামিন ডি এবং ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, ইত্যাদি জরুরী। এছাড়াও শারীরিক দুর্বলতা দূর করতে খনিজ পদার্থ যেমন, আয়রন, প্রোটিন, কার্বোহাইড্র, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও পটাশিয়াম  প্রয়োজন।

শরীরের

শরীরের দুর্বলতা দূর করতে, এই সকল পুষ্টি উপাদান কোন খাবারে পাওয়া যাবে? এটা আপনার প্রশ্ন থাকতেই পারে। তবে চলুন, যে সকল খাবার থেকে এই ধরনের পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়, সেগুলো সম্পর্কে জানার চেস্টা করি। 

ফলের মধ্যে যেগুলো খাওয়া উচিতঃ

শরীরের দুর্বলতা দূর করার পুষ্টিগুণ সম্পৃক্ত যে সকল ফল রয়েছে সেগুলো হলো, কলা, কমলা, ডালিম, আপেল ও আঙ্গুল ইত্যাদি। এই সকল ফলে, বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন পাওয়া যায়, যা আমাদের শুধু শারীরিক দুর্বলতাই নয়, শরীরের বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। আপনার যদি শরীর দুর্বলতা থাকে, তাহলে অবশ্যই এই সকল ফল খাওয়া শুরু করতে পারেন। 

শাকসবজির মধ্যে যেগুলো খাওয়া উচিতঃ

শারীরিক দুর্বলতা দূর করতে সবজির মধ্যে রয়েছে, শসা, গাজর, পালং শাক, লাল শাক, ব্রকলি,এছারাও, বিভিন্ন ধরনের সবুজ শাক খাওয়া যেতে পারে। এই সকল খাবারেও প্রচুর পুষ্টি উপাদান রয়েছে, যেগুলো আমাদের শারীরিক দুর্বলতা দূর করতে ভূমিকা পালন করে। 

দুধ ও ডিমঃ 

শারীরিক দুর্বলতা দূর করার জন্য দুধ ও ডিমের ও ভূমিকা রয়েছে। শুধু ভূমিকা রয়েছে বললে ভুল হবে, এ দুটি উপাদান শরীর দুর্বলতা দূর করতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ডিম প্রোটিনের একটি উৎস। এছাড়াও ডিমে ভিটামিন বি ১২ পাওয়া যায়, যা শরীরের শক্তি উৎপাদনে সাহায্য করে, এবং দুর্বলতা দূর করে। দুধ ও কোন অংশে কম নয়,দুধে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং প্রাণিজ ফ্যাট। নিয়মিত দুধ খেলে এটা আমাদের শরীরের কার্যক্ষমতা বিদ্বি করে, শরীরে শক্তি যোগায় এবং দুর্বলতা দূর করে। 

আরো পড়ুনঃ তলপেটে নাভির নিচে ব্যাথা কমানোর উপায়।

পর্যাপ্ত পানি পান ও অন্যান্য খাবারঃ

পানির অপর নাম জীবন, পানি ছাড়া আমাদের বেঁচে থাকা কোনমতেই সম্ভব নয়। পানি শূন্যতার কারণে, শরীরে দুর্বলতা দেখা দেয়, এই ব্যাপারটা উপরে জেনেছি। এজন্য দুর্বলতা দূর করতে অবশ্যই পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা জরুরী,চাইলে বি এস টি আই সার্টিফাইট যুক্ত স্যালাইন খাওয়া যেতে পারে। এছাড়াও অন্যান্য খাবার, কাঠবাদাম, কিসমিস, ইত্যাদি প্রোটিন  যুক্ত খাবার খেলেও, শারীরের দুর্বলতা দুর করতে কাজ করে। 

শারীরিক দুর্বলতায় কখন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। 

শারীরে দূর্বলতা দেখা দেওয়ার যে সকল সাধারন ও গুরুতর কারন রয়েছে, এগুল সম্পর্কে আর্টিকেল টির উপরে বলা হয়েছে। তবে শারীরিক দুর্বলতার ক্ষেত্রে, কোন কোন সময়, চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া খুবই জরুরী। আমাদের সকলেরই, জেনে নেওয়া উচিত শারীরিক দুর্বলতার কারণে, কখন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরী, এই ব্যাপারটা।

  • শারীরিক দুর্বলতার সাধারণ, স্বাস্থ্যগত বা গুরুতর, যে সকল কারণ রয়েছে এগুলো সম্পর্কে আমরা উপরে জেনেছি। সাধারণ কারণে শারীরে দুর্বলতা দেখা দিলে, দৈনন্দিনের জীবনযাত্রার রুটিনে, পরিবর্তন আনলে সমস্যার সমাধান হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে আপনার যদি, শারীর দুর্বলতা হয়ে থাকে এবং এটি, দীর্ঘদিন যাবত সমাধানে না আসে, সে ক্ষেত্রে বসে থাকলে চলবে না, চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরী। 
  • শারীরিক দুর্বলতার পাশাপাশি যদি পেশীতে বা হাড়ে, অতিরিক্ত ব্যথার সমস্যায় পড়েন। এর জন্য যদি চলাফেরাতে অসুবিধা হয়ে পরে, তাহলে অবশ্যই একজন জেনারেল ফিজিশিয়েনের কাছে জাওয়া উচিত। 
  • শারীরিক দুর্বলতার জন্য প্রাথমিকভাবে বড় কোনো চিকিৎসকের কাছে যাওয়া উচিত নয়। প্রাথমিকভাবে শারীরিক দুর্বলতা দেখা দিলে, একজন সাধারণ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন। সাধারণ চিকিৎসক আপনার শারীরিক দুর্বলতার কারণ নির্ণয়ের সাহায্য করবেন। সাধারণ চিকিৎসক, কারণ নির্ণয়ের  পর, যেভাবে পরামর্শ দিবেন, বা অন্য কোন বড় মানের চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে বললে, যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার চেষ্টা করবেন। 

উপসংহার। কি খেলে শরীরের দুর্বলতা দূর হয় 

কি খেলে শরীরের দুর্বলতা দূর হয়? আর্টিকেল টিতে, আমরা বেশ কিছু তথ্য জানতে পেরেছি। শারীরিক দুর্বলতা দেখা দিলে, অনেকেই চিকিৎসা না করে বিভিন্ন ধরনের চিন্তাভাবনা করেন। শারীরিক দুর্বলতা দেখা দিলে চিন্তা না করে, দুর্বলতা দূর করার উপায়গুলো জীবনযাত্রার রুটিনে রাখার চেষ্টা করবেন। এতেকরে, সমাধান না হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে ভুলবেন না। কেননা শারীরিক সুস্থতা, আমাদের জীবন যাত্রার মান উন্নত করার জন্য অত্যন্ত ভূমিকা পালন করে। 

এক্ষেত্রে অবশ্যই, দুর্বলতার কারণ নির্ণয় করে, এর যথাযথ ব্যবস্থা ও প্রয়জন হলে সঠিক চিকিৎসা নেওয়া জরুরি। আমাদের শারীরিক সুস্থতা আমাদেরই, বজায় রাখতে হবে। যাইহোক এতক্ষণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। 

                         (খোদা হাফেজ) 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ভদ্রতা বজায় রেখে কমেন্ট করুন! কারন,প্রতিটা কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url