কাঁচা রসুন খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

আমাদের প্রত্যেকের, রান্নাঘরে রসুন নামক রান্নার মসলা, পাওয়া  যাবে। কেননা রসুন মসলা হিসেবে, দৈনন্দিনের খাবার রান্নায়, খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। আমরা সকলেই প্রায় কম বেশি রসুন প্রতিনিয়তই খাই, তবে অনেকে হয়তো এর পুষ্টিগুন সম্পর্কে জানিনা। রসুনের পুষ্টিগুণ সম্পূর্ণরূপে পেতে, এটি কাঁচা অবস্থায় খাওয়া খুবই প্রয়োজনীয়। কাঁচা রসুন খেলে আমাদের শরীরের অনেক ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। 

কাঁচা

চলুন তাহলে আজকের আর্টিলটিতে, জানার চেষ্টা করি কাঁচা রসুন খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা  সম্পর্কে।মনোযোগ সহকারে আর্টিকেলটি পড়ুন, হয়তো আপনার শারীরিক সমস্যার সমাধানেও কাঁচা রসুন ভূমিকা রাখতে পারে। 

পোস্ট সূচিপত্রঃ  কাঁচা রসুন খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

কাঁচা রসুনের যত পুষ্টিগুণ রয়েছে সে সম্পর্কে জানা যাক। 

রসুন ছাড়া আমাদের কারোই তরকারির স্বাদ যেন, পূর্ণতা পায় না। পুষ্টিবিদদের মতে রসুনকে সুপারফুট হিসেবে, সর্বোচ্চ নাম্বার দেওয়া যায়। রসুনে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান রয়েছে, যেগুলো আমাদের শারীরিক সুস্থতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। রসুনে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন রয়েছে যেমন, ভিটামিন বি১, ভিটামিন বি ৩, ভিটামিন বি ২, ভিটামিন বি ৫, ভিটামিন বি ৬,  ভিটামিন বি ৯ ইত্যাদি। 

এছাড়াও কাঁচা রসুনে পাওয়া খনিজ, সেলেনিয়ামের মত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান রয়েছে। রসুনে অ্যালিসিন নামক এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। এই অ্যালিসিন, এন্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। রসুনে থাকা এ সকল উপাদান, আমাদের শরীরের যে সকল, শারীরিক রোগ থেকে রক্ষা করে, চলুন এখন তাহলে এ ব্যাপারে জানা যাক। 

কাঁচা রসুনের উপকারিতা। 

রসুন ছাড়া হয়তো আমাদের কারো বাড়িতে রান্না হয় না, তা আমরা সকলেই জানি। এছাড়াও উপরে, ইতিমধ্যে কাঁচা রসুনের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জানতে পেরেছি। রসুনে থাকা এ সকল পোষ্টি উপাদান আমাদের,  শারীরিক সুস্থতায় যে সকল, ভূমিকা পালন করে চলুন পর্যায়ক্রমে  এখন সে ব্যাপারে জানা যাক।

শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করেঃ

রসুনের পুষ্টি উপাদান সম্পর্কে আমরা উপরেই জেনেছিলাম। রসুনে থাকা ভিটামিন ও ম্যাঙ্গানিজ আমাদের শরীরের, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে অনন্য ভূমিকা পালন করে। আপনাদের কারো যদি সর্দি-কাশি সমস্যা থাকে, তাহলে কাঁচা রসুন খেলে খুব দ্রুতই এর ফলাফল পাওয়া যায়। রসুনে থাকা উপাদান, শ্বেত রক্ত কণিকার উৎপাদন বাড়াতে ভূমিকা পালন করে, এবং রোগ সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করে। 

হজম শক্তির উন্নতি করেঃ 

কাঁচা রসুন, আমাদের পাকস্থলীর হজম ক্ষমতা বৃদ্ধিতেও ভূমিকা পালন করে। রসুনে থাকা পুষ্টি উপাদান হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে, পাচক এনজাইমের উৎপাদন সক্রিয় করে। এছাড়াও এটি, অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখে, পেটের ফোলা ভাব ও গ্যাসের সমস্যা সমাধানে কাজ করে। আমাদের মধ্যে যাদের হজমে সমস্যা রয়েছে, তারা নিয়মিত কাঁচা রসুন খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন। 

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করেঃ  

আমাদের প্রত্যেকের জন্য উচ্চ রক্তচাপ কতটা ভয়ানক তা আমরা সকলেই হয়তো জানি। এই উচ্চ রক্তচাপ, নিয়ন্ত্রণেও  কাঁচা রসুনের ভূমিকা রয়েছে। কাঁচা রসুনে থাকা অ্যালিসি নামক উপাদান, আমাদের রক্তনালী শিথিল করে এবং রক্ত প্রবাহকে উন্নত করে, যার কারনে নিয়ন্ত্রণে থাকে উচ্চ রক্তচাপের মত সমস্যা। আপনাদের যাদের, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা রয়েছে, তারা কাঁচা রসুনের সাথে, নিয়মিত ব্যায়াম ও স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন ও ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী, ওষুধ সেবন করলে, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা নিরাময় করা সম্ভব হতে পারে। 

রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করেঃ 

কাঁচা রসুন আমাদের শরীরের খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। কাঁচা রসুনে থাকা অ্যালিসিন  নামক রাসায়নিক উপাদানটি, রক্তের খারাপ-কলেস্টেরলের মাত্রা কমায় এবং ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে সহায়তা করে। প্রতিদিন অত্যন্ত এক কোয়া রসুন খেলে এই সমস্যার সমাধান মেলানো সম্ভব হতে পারে। তবে এই কাঁচা রসুন সর্বোপরি ভূমিকা পালন করে রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে।

আরো পড়ুনঃ সকালে খালি পেটে কাঠ বাদাম খাওয়ার উপকারিতা। 

হৃদপিন্ডের স্বাস্থ্য ভালো রাখেঃ

পুষ্টিবিদদের মতো রসুন ঔষধি গুনাগুন সম্পৃক্ত একটি উপাদান। রসুনে থাকা ভিটামিন সি এবং ভিটামিন বি ৬, সেলেনিয়াম, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ম্যাঙ্গানিজ এই সকল উপাদান অত্যাধিক পরিমাণে পাওয়া যায়। যা আমাদের শরীরের প্রদাহ কমায়, এবং কাঁচা অবস্থায় খেলে  হৃদপিন্ডের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। 

যৌন সমস্যার সমাধানে কাজ করেঃ

যৌন সমস্যা, কাউকে না বলার মতন একটা সমস্যা। রসুনে থাকা অ্যালিসিন নামক উপাদানটি,শরীরের রক্তে সঞ্চালন বৃদ্ধি করে, যার ফলে যৌনাঙ্গে রক্তের প্রবাহ বৃদ্ধি পায়, এর কারণে যৌন উত্তেজনা ও যৌন শক্তি বৃদ্ধি  পায়। তবে এই সমস্যা সমাধান বিশেষ করে, ইরেকটাইল ডি ফাংশনের সমস্যায় ভোগা মানুষদের জন্য বেশ কাজ করে। কাঁচা রসুন শুধু, শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করে ব্যাপারটা এমন নয়, মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য এটি বেশ কার্যকর। 

বিভিন্ন ধরনের ব্যথা উপশম করেঃ 

শরীরে বিভিন্ন ধরনের ব্যথা উপশম করতেও রসুনের ভূমিকা রয়েছে। রসুনের মধ্যে থাকা সালফার যৌগ সাধারণত প্রদাহ বিরোধী হয়ে থাকে। যার ফলে শরীরের বিভিন্ন ধরনের জ্বালাপোড়া, গাঁটের ব্যথা ও আর্থ্রাইটিস এর মতন সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে। কাঁচা রসুন, সরিষার তেলের সাথে গরম করে, যেকোনো ব্যাথা জায়গায় মালিশ করলেও, অনেক সময় ব্যথা কমাতে ভূমিকা রাখে। 

শরীরের বিষাক্ত বর্জ্য অপসারণ করেঃ 

আমাদের শরীরের বিষাক্ত বর্জ অপসারণ করার জন্য, শরীর থেকে টক্সিন বের করে দেওয়া জরুরী। শরীর থেকে টক্সিন বের করে দেওয়ার এই কাজটিও কাঁচা রসুন করে থাকে। রসুন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের একটি শক্তিশালী উৎস, যা আমাদের শরীরের বিষাক্ত বর্জ্য অপসারণ করতে ভূমিকা পালন করে। 

যক্ষা প্রতিরোধ করেঃ 

কাঁচা রসুন সর্দি কাশির জন্য খুবই ভালো একটি উপাদান তা আমরা উপরে জেনেছি। তবে নিয়মিত কাঁচা রসুন খেলে, যক্ষা রোগের সমাধান পাওয়াও সম্ভব হতে পারে। যক্ষার সমস্যায় সমাধান পেতে, সারাদিনে সম্পূর্ণ একটি রসুন বারবার করে খেতে হবে। 

কাঁচা রসুন খাওয়ার অপকারিতা। 

কাঁচা

এই আর্টিকেলটিতে উপরে আমরা, রসুনের উপকারিতা এবং পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জেনেছি। রসুন খাওয়ার কিছু ক্ষতির দিক রয়েছে, নির্দিষ্ট কিছু মানুষ রয়েছে যাদের জন্য রসুন খাওয়ায়, ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে। এখন তাহলে জানা যাক, কাঁচা রসুন খাওয়ার অপকারিতা গুলো কি। 

অতিরিক্ত সেবনের সমস্যাঃ

আমরা সকলেই হয়তো জানি, যেকোনো খাবারই যত পুষ্টিকর হোক না কেন, অতিরিক্ত খেলে তার ক্ষতির দিক থাকবে। রসুনের ক্ষেত্রেও ব্যতিক্রম নয়, অতিরিক্ত রসুন খেলে পেটে গ্যাস এবং অম্বলের সমস্যা বাড়তে পারে। এছাড়াও, অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে বমি বমি ভাব ও যকৃতে বিষক্রিয়া তৈরি  হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

বুক জ্বালাপোড়া ও ডায়রিয়া হতে পারেঃ

সকালে খালি পেটে কাঁচা রসুন খেলে, অনেকেরই ডায়রিয়া হওয়ার মতন সমস্যা হতে পারে। আবার দেখা যায় অনেকের ক্ষেত্রে খালি পেটে কাঁচা রসুন খেলে বুকে জ্বালাপোড়ার মতন সমস্যা দেখা দিতে পারে। এজন্য অবশ্যই আপনার শরীরের অবস্থা বুঝে কাঁচা রসুন খাওয়া উচিত। 

আরো পড়ুনঃ অর্জুন গাছের ছাল ভিজিয়ে খওয়ার উপকারিতা ও নিয়ম।

নিম্ন রক্তচাপে ক্ষতি করেঃ

কাঁচা রসুন উচ্চ রক্তচাপে ভোগা রোগীদের জন্য বেশ ভালো কাজ করে, তা আর্টিকেলটির উপরে বলা হয়েছিল। তবে যারা নিম্ন রক্তচাপের সমস্যায় ভোগেন, তাদের জন্য কাঁচা রসুন বা অতিরিক্ত রসুন খাওয়া বিপদজনক হতে পারে। কেননা, রসুনে থাকা উপাদান শরীরের রক্তচাপের পরিমাণ কমিয়ে দেয়। তাই যাদের রক্তচাপের পরিমাণ কম, তারা অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে রসুন খাবেন।

এলার্জি সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনাঃ

এমন কিছু নির্দিষ্ট মানুষ রয়েছে যাদের কাঁচা রসুন খেলে এলার্জি সমস্যা দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। তাছাড়াও অতিরিক্ত রসুন খাওয়া, রক্তের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে কেননা, অতিরিক্ত সেবনে রক্ত পাতলা হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আমাদের মধ্যে যাদের লিভারের সমস্যা রয়েছে তারা অবশ্যই কাঁচা রসুন এড়িয়ে চলবেন। 

গর্ভবতী মায়েদের খাওয়া উচিত নয়ঃ 

কাঁচা রসুন গর্ভাবস্থায় খাওয়া এড়িয়ে চলাই উত্তম। কাঁচা রসুন রক্ত পাতলা করে তা ইতিমধ্যেই আমরা জেনেছি। তবে গর্ভবতী মায়েরা চাইলে, কম পরিমাণে কাঁচা রসুন খেতে পারে। তবে অবশ্যই সে ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তারপরে খেতে হবে। তাছাড়া কাঁচা রসুন খাওয়ায় রক্তচাপ কমে যেতে পারে, যা গর্ভবতী মায়েদের জন্য বিপদজনক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। 

কাঁচা রসুন খাওয়ার নিয়ম। 

আজকের আর্টিকেলটি কাঁচা রসুন খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। কাঁচা রসুনের কিছু উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আমরা ইতিমধ্যেই জেনেছি। রসুন সাধারণত আমরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই রান্না করে খেয়ে থাকি, রান্না করা রসুনের পুষ্টিগুন কমে যায়। এ ক্ষেত্রে কাঁচা অবস্থায় খেলে সম্পূর্ণরূপে পুষ্টিগুণ পাওয়া সম্ভব। এক কথায় বলতে গেলে, রসুনের পুষ্টিগুণ সম্পূর্ণরূপে পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই এটি কাঁচা অবস্থায় খেতে হবে। এখন তাহলে জানা যা কাঁচা রসুন খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে।

  • সকালে খালি পেটে কাঁচা রসুন খাওয়া সব থেকে উত্তম। কেননা সকালে খালি পেটে কাঁচা রসুন খেলে, এর পুষ্টিগুন খুব দ্রুত ও সহজে রক্তে মিশে যায়। এজন্য খুব বেশি পরিমাণে খাওয়ার দরকার নেই, প্রতিদিন সকালে এক থেকে দুই কোয়া রসুন চিবিয়ে খেলে, ফলাফল পাওয়া সম্ভব। 
  • সকালে খালি পেটে রসুন খেলে অনেকের অনেক সময় বুক জ্বালাপোড়া করার মত সমস্যা দেখা দিতে পারে। আপনার যদি সকালে খালি পেটে রসুন খেলে বুক জ্বালাপোড়া হয় তাহলে , ভরা পেটেও রসুন খেতে পারেন।
  • রসুনের একটু ঝাঁঝালো রকম হয়, এজন্য অনেকেই কাঁচা রসুন খেতে চায় না। তাদের জন্য বিকল্প পদ্ধতি রয়েছে, কাঁচা রসুনের সাথে মধু মিশিয়েও খাওয়া যেতে পারে। কাঁচা রসুন ও মধু একসঙ্গে মিশিয়ে খেলে, এর পুষ্টিগুণ অনেকাংশেই বেড়ে যায়। 
  • সর্বোপরি বিভিন্ন ধরনের ভর্তা সালাতের সাথেও কাঁচা রসুন কুচি কুচি করে মিলিয়ে খাওয়া যেতে পারে। আপনি যেকোন উপকরণের সাথে মিলিয়েই খান না কেন, রসুনের সম্পূর্ণ পুষ্টিগুণ পেতে হলে অবশ্যই কাচা খেতে হবে। 

শেষ কথা। কাঁচা রসুন খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা 

কাঁচা রসুন খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে অনেক তথ্যই আর্টিকেল টিকে জানতে পেরেছি। রসুন আমাদের জন্য সুপারফোর্ড এটা পুষ্টিবিদেরাই বলেছেন। তবে এর সম্পূর্ণ পুষ্টিগুন পেতে হলে অবশ্যই কাঁচা খেতে হবে তাও আমরা জেনেছি। রসুন সাধারণত আমাদের প্রত্যেকের বাড়িতেই পাওয়া যায়, চাইলেই যে কোন মুহূর্তে এটা খাওয়া সম্ভব। তবে অবশ্যই, যাদের জন্য রসুন খাওয়া উপযুক্ত নয় তারা কাঁচা রসুন খাওয়া থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করবেন। 

কেননা শরীর আপনার শারীরিক সুস্থতা আপনার নিজেকেই বজায় রাখতে হবে। এতক্ষণ মনোযোগ সহকারে আজকের আর্টিকেল টি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আর্টিকেল টি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে দিবেন। 

                        (খোদা হাফেজ)




এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ভদ্রতা বজায় রেখে কমেন্ট করুন! কারন,প্রতিটা কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url