পাট শাকের উপকারিতা ও অপকারিতা

পাট আমাদের, বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ফসল। পাট শিল্পে বাংলাদেশের অবস্থান, বিশ্বের মধ্যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তবে এই পাট ছোট অবস্থায়, সবুজ শাক হিসেবেও আমরা অনেকেই খেয়ে থাকি। সবুজ শাকের গুনাগুন ও উপকারিতা সম্পর্কে, অনেকেই হয়তো জানি। এই সবুজ শাকের মধ্যে পাট সাকেরও, অনন্য ভূমিকা রয়েছে। মানব দেহের, শারীরিক সুস্থতায় ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্বীতে পাট শাক, বেশ ভূমিকা পালন করে। 

পাট

আজকের আর্টিকেল টিতে আপনাদের সাথে, আলোচনা করতে যাচ্ছি। আমাদের দেশের গুরুত্বপূর্ণ এই ফসল, ছোট অবস্থায়, দৈনন্দিনীর খাদ্য তালিকায় রাখলে, যে সকল উপকারিতা ও অপকারিতা গুলো রয়েছে সে সম্পর্কে। কথা না বাড়িয়ে চলন জানা যাক পাট শাকের, উপকারিতা ও অপকারিতা সাথে খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে। 

পোস্ট সূচিপত্রঃ পাট শাকের উপকারিতা ও অপকারিতা

পাট শাকে যে সকল পুষ্টি উপাদান রয়েছে। 

আজকের আর্টিকেল টিতে পাট শাকের উপকারিতা ও অপকারিতা তুলে ধরা হবে। প্রতি বছরের নির্দিষ্ট একটা সময়ে পাট শাক পাওয়া যায়। এই শাক খুব বেশি দামের নয়, আমাদের দেশের যে কোন শ্রেণীর মানুষই খুব সহজেই পাট শাক, কিনে খেতে পারে।পাট শাক আমাদের শারীরিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে অনন্য ভূমিকা পালন করে, তা আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি। এই পাট শাকে যে সকল পোস্টটি গুন রয়েছে, চলুন এখন এক নজরে এগুলো জেনে নিই। 

শাকে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান রয়েছে, এগুলোর মধ্যে খনিজ লবণ যেমন, আয়রন, পটাশিয়াম, ফসফরাস,ম্যাগনেসিয়ামের মত,পুষ্টি উপাদান বিদ্যমান। পাট শাকে যে সকল, ভিটামিন জাতীয় উপাদান রয়েছে এগুলোর মধ্যে, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই, ভিটামিন কে ইত্যাদী  উপাদানও রয়েছে।

এছাড়াও পাট শাকে বিদ্যমান প্রোটিন,  ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, ক্যারোটিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং এতে খাদ্য আশও পাওয়া যায়।  প্রতি ১০০ গ্রাম অনুযায়ী পাট শাকের মধ্যে ৭৩ গ্রাম ক্যালোরি পাওয়া যায়, আমিষ পাওয়া যায় ৩.৬ গ্রাম, ক্যালসিয়ামের পরিমাণ ২৯৮ মিলিগ্রাম, লৌহ ১১ মিলিগ্রাম এবং ক্যারোটিনের পরিমাণ পাওয়া যায় ৬৪০০ (IU)।

শারীরিক সুস্থতায় পাট শাকের উপকারিতা।

আমাদের শারীরিক সুস্থতা পাট শাকের উপকারিতা, অপরিসীম। সবুজ শাকের তালিকায় আমাদের দেশে, অন্যান্য যে সকল শাকসবজি রয়েছে, এগুলোর থেকেও পাট শাকে, ক্যারোটিনের পরিমাণ বেশি পাওয়া যায়। চলুন এখন তাহলে জানা যাক, আমাদের শারীরিক সুস্থতায় পাট শাকের উপকারিতা গুলো সম্পর্কে। 

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করেঃ 

মানবদেহের প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে, পাট শাকের ভূমিকা না বললেই নয়। এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কোষের ক্ষয় প্রতিরোধ করে এবং পাট শাকের ভিটামিন এ ও ভিটামিন কে, একই সঙ্গে মিলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা  বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পাট শাক শরীরের প্রদাহ কমায়, এবং স্ট্রেস ও দূষণ থেকে হওয়া অক্সিডেটিভ ক্ষতি নিয়ন্ত্রণ করতে ও সাহায্য করে। 

মুখের রুচি বাড়ায়ঃ

পাট

খাবারে অনিহা, আমাদের অনেকেরই থাকে, কোন কিছু খেতেই ভালো লাগেনা। এই সমস্যার সমাধানেও পাট শাক কাজ করে, পাট শাকের সাধ, তেতো হয়ে থাকে, তা হয়তো সকলেই জানি। এই শাকের, তেতো সাধ মুখের লালা ক্ষরণ বাড়ায় যার কারনে হজমে সমস্যার সমাধান হয় এবং মুখের রুচি ফিরে আসে। এছাড়াও এই শাকে থাকা, ভিটামিন সি ও ক্যারোটিন মুখের ঘা জনিত সমস্যা সমাধানেও কাজ করে।

রাতকানা রোগের সমস্যায় কাজ করেঃ

রাতকানা রোগের সমস্যা ভিটামিন এ এর অভাবে হয় তা হয়তো, আমরা সকলেই জানি। পাট শাক খেলে এই রাতকানা সমস্যা, এবং চোখের দৃষ্টিশক্তি উন্নত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কেননা পাট শাকে ভিটামিন এ রয়েছে যা আমাদের চোখের জন্য উপকারী। যাদের রাতকানা রোগের সমস্যা রয়েছে তারা চাইলে, পাট শাক খাওয়া শুরু করতে পারেন। আপনার ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ হবে, রাতকানা সমস্যা ও চোখের দৃষ্টিশক্তি বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা সমাধান করেঃ

কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যার সমাধানে পাট শাক অনন্য ভূমিকা পালন করে। আর্টিকেলটির উপরে আমরা জানতে, পেরেছিলাম পাট শাকে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। এতে থাকা এই ফাইবার আমাদের হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে এর জন্য দূর হয় কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা। এছাড়াও পাট শাকে থাকা পষ্টি উপাদান আমাদের অন্তের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।

আরো পড়ুনঃ কাজু বাদাম খাওয়ার উপকারিতা ,অপকারিতা ও নিয়ম। 

দাঁত ও মুখের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করেঃ

পাট শাক দাত ও মুখে স্বাস্থ্য ভালো রাখতেও ভূমিকা পালন করে থাকে। এই শাকে, প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও ভিটামিন সি থাকে। ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও ভিটামিন সি, আমাদের দাঁত ও হাড় মজবুত করে এবং মুখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এছাড়াও আমাদের মুখে খাবারের রুচি বাড়াতে পাট শাকের ভূমিকা রয়েছে তা উপরের জেনেছি। 

বাতের ব্যথা উপশম করেঃ

সবুজ শাকসবজি, আমাদের শারীরিক সুস্থতায় অনন্য ভূমিকা পালন করে, তা হয়তো কারোই বুঝতে বাকি নেই। ঠিক তেমনি শরীরের একটি রোগ বাত ব্যথা, এই রোগের ক্ষেত্রেও পাট শাকের ভূমিকা রয়েছে। পাট শাকে থাকা এন্টিঅক্সিডেন্ট এবং ক্যালসিয়াম, শরীরের কোশকে ফ্রি রেডিকেলের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে যা হারে স্বাস্থ্য ভালো রাখতে অনন্য। এছাড়াও কিছু গবেষণায় দেখা যায়, সবুজ শাকসবজি শরীরের প্রদাহ বিরোধী, এর জন্যই ব্যথার উপশম কমানোর ক্ষেত্রে কাজ করে। 

টিউমার ও ক্যান্সার রোধেও কাজ করেঃ 

যেকোনো ধরনের ক্যান্সারই মানব শরীরের জন্য, খুবই ভয়ংকর রূপ নিতে পারে। ঠিক তেমনি টিউমারও শরীরের খুব বড় ধরনের রোগ বলে গণ্য করা হয়। মানবদেহে টিউমার ও ক্যান্সার রোগ রোদেও এই শাকের ভূমিকা রয়েছে। কেননা পাট শাকে থাকা, ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের প্রদাহ কমিয়ে ক্যান্সারের ও টিউমারের  ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। শুধু টিউমার ও ক্যান্সারের ঝুকিই নয়, শারীরিক যে কোন দীর্ঘস্থায়ী রোগ সারাতে, পাট শাকের ভূমিকা রয়েছে।

পাট


পাট শাকের অপকারিতা ও ক্ষতির দিক। 

আর্টিকেল টির উপর আমরা পাট শাকের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা সম্পর্কে জেনেছি। পুষ্টিবিদদের মতে, পাট শাকের তেমন কোন ক্ষতির দিক নেই। তবে পাট শাক খাওয়ার বেশকিছু সতর্কতা রয়েছে, এবং কিছু রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরা এটা খাওয়া থেকে বিরত থাকা উত্তম। আর্টিকেল টির আলোচ্য বিষয় পাট শাকের উপকারিতা ও অপকারিতা গুলোর মধ্যে, চলুন অপকারিতা সম্পর্কে জানা যাক। 

অতিরিক্ত সেবনে সমস্যাঃ 

যেকোনো শাক কিংবা যে কোন খাবারই হোক না কেন, অতিরিক্ত সেবন শরীরের দ্বীরুপ প্রভাব ফেলে। পাট শাকের ক্ষেত্রও ঠিক তেমনি, অতিরিক্ত খেলে, হজমের সমস্যা করতে পারে। উপকারিতায় উল্লেখ করা ছিল, পাট শাক আমাদের হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে। তবে পাট শাকের পূর্ণাঙ্গ পুষ্টিগুণ পেতে অবশ্যই পরিমাণ মতন খাওয়া জরুরি। এটি অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে পেটের ফোলা ভাব, বদহজম, পেটে অস্বস্তির সৃষ্টি করতে পারে। 

এলার্জি সমস্যা বাড়াতে পারেঃ 

এলার্জি ও চর্ম জনিত রোগ যাদের মধ্যে রয়েছে তাদের পাট শাক, এড়িয়ে চলাই উত্তম। পাট শাকে থাকা ভিটামিন সি ও অন্যান্য পুষ্টিগুণ, এলার্জি সমস্যা বাড়াতে ভূমিকা রাখে এবং, শরীরে চুলকানি ও র‍্যাসের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এক্ষেত্রে যাদের অ্যালার্জি সমস্যা রয়েছে, তারা এটা খাওয়ার আগে, অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে অল্প পরিমাণে খাবেন। অল্প পরিমাণে যদি আপনার সমস্যা বৃদ্ধি পায় তাহলে এটা থেকে বিরত থাকাই উত্তম। 

কিডনির সমস্যা যাদের রয়েছেঃ

কিডনির সমস্যা যাদের রয়েছে তাদের জন্য পাট শাক, চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া খাওয়া কোন মতেই উচিত নয়। পাট শাকে বেশ অক্সালেটের পরিমাণ রয়েছে, যা আমাদের কিডনির পাথর তৈরির ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে। যে সকল মানুষদের নির্দিষ্ট খনিজ গ্রহণের উপর চিকিৎসকের বিধি নিষেধ রয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে অবশ্যই পাট শাক সীমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত। 

পাট শাক খাওয়ার সতর্কতাঃ 

মানব শরীরের জন্য পাট শাক অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি শাক, এ ব্যাপারে আমাদের কারোরই সন্দেহ নয়। তবে এর সর্বোচ্চ সতর্কতা রয়েছে, তা হল আপনাদের কারো যদি পূর্বে কোন শারীরিক সমস্যা থাকে, তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন। কেননা শারীরিক অন্য কোন অসুস্থতা থাকলে, হুট করে খাদ্য তালিকার খাবারের রুটিন চেঞ্জ করলে, শারীরিক সমস্যা বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই অবশ্যই আপনার যদি শারীরিক কোন সমস্যা থাকে তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে, পরিমাণ মতো খাওয়ার চেষ্টা করবেন। 

আরো পড়ুনঃ আলু খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা গুল জানুন।

পাট শাক খাওয়ার নিয়ম।

পাট শাক খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আমরা আর্টিকেল টির মধ্যে বেশ কিছু তথ্য জেনেছি। তবে এটি খাওয়ার নিয়ম আসলে কি, আমরা অনেকেই পাট শাক খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানি। আমাদের পরিবারের বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পাট শাক ভাজি করে, বা ডালের সাথে মিশিয়ে খেয়ে থাকি। পাট শাকের সম্পুর্ন, পুষ্টিগণ পেতে অবশ্যই এটি সঠিক নিয়মে খাওয়া জরুরী, চলুন জানা যাক এই শাক খাওয়া নিয়ম গুলো কি সে সম্পর্কে। 

  • বিভিন্ন ধরনের সবুজ শাক আমরা যেভাবে রান্না করে খাই, এ শাকেও ভিন্নতা নয়। পাট শাকের সাথে ডাল, পেঁয়াজ, রসুন, কাঁচা মরিচ ও অন্যান্য মসলার সাথে মিশে রান্না করে, গরম ভাতের সাথে খেলে এর পুষ্টিগুন পাওয়া সম্ভব। এভাবে শাক রান্না করে খেলে, এটি গরম ভাতের সাথে খুব সুস্বাদু লাগে। 
  • পাট শাট ভাজি করেও খাওয়া হয়, ভাজি করা পাট শাক তৈরিতে সময় খুব কম লাগে। পাট শাক ভাজি, আমাদের সকলেরই জনপ্রিয় একটি রেসিপি। পাট শাক বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ভাজি করে খাওয়া হয়, এতেও এর পুষ্টিগুণ বিদ্যমান থাকে। 
  • এছাড়া পাট শাকের সুপ তৈরি করেও খাওয়া যায়, অনেকেই রয়েছেন যারা পাট শাক ভাজি বা রান্না করে খাওয়ার চেয়ে, পাট শাকের স্যুপ খেতে পছন্দ করে। পাট শাকের কচি পাতা বিভিন্ন ধরনের শালাদের মধ্যে দিয়েও খাওয়া হয়। বিভিন্ন ধরনের সালাদে, কাঁচা কচি শাক খেলে এর পুষ্টিগুণ আরো বেড়ে যাওয়ায় ভূমিকা রাখে। 
  • এছাড়া চা করেও পাট শাক খাওয়া হয়, পাট শাকের চা এটা আপনার কাছে কেমন মনে হলেও, অনেকেই পাট শাকের, চা খেয়ে থাকেন। আমাদের মধ্যে যাদের গ্যাস বা এসিডিটির সমস্যা রয়েছে, তাদের জন্য পাট পাতার চা একটি উপকারী পানীয় হতে পারে। গ্যাস্টিক ও এসিডিটির সমস্যায়, পাট পাতার চা খাওয়ার অভ্যাস করে দেখতে পারেন, এতে করে সমাধান মিললেও মিলতে পারে।

উপসংহার। পাট শাকের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে 

পাট আমাদের দেশের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি ফসল তা আমরা সকলেই জানি। আমাদের মধ্যে অনেকেই হয়তো পাটের তৈরি, জিনিসপত্র ব্যবহার করি। এটি যেমন কচি অবস্থায় আমাদের, পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে ঠিক তেমনি, এর ফসলও আমাদের দেশের জন্য, অর্থনৈতিক অবস্থাকে উন্নতি করে।  এই শাকের দাম খুব বেশি একটা না, আমরা সকলেই চাইলে এটি খেতে পারি। শারীরিক সুস্থতায় প্রাকৃতিক ও সবুজ শাকসবজির গুরুত্ব অপারিশীম। বছরের নির্দিষ্ট একটা সময় বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পাট শাক পাওয়া যায়।

আমাদের শারীরিক পুষ্টির যোগান দিতে অবশ্যই এটি গ্রহণ করা উচিত। তবে অবশ্যই এর উপকারিতার পাশাপাশি অপকারিতা গুলো ও খাওয়ার নির্দেশনা মেনে খেতে হবে। যাইহোক অনেক কথা বলে ফেললাম, আজকে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। পাট শাকের উপকারিতা ও অপকারিতা আর্টিকেলটি যদি আপনাদের, ভালো লেগে থাকে তাহলে, অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। 

                        (খোদা হাফেজ)







এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ভদ্রতা বজায় রেখে কমেন্ট করুন! কারন,প্রতিটা কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url