কিসমিস ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা,অপকারিতা ও নিয়ম
কিসমিস আমাদের সবারই পরিচিত, তবে আমরা অনেকেই নির্দিষ্ট কিছু রান্নার কাজেই কিসমিস ব্যবহার করে থাকি। সাধারণত মিষ্টি জাতীয় খাবারে কিসমিসের ব্যবহার একটু বেশি করি, যেমন পোলাও, পায়েস, সেমাই রান্না, কেকের ভেতরে, অনেক সময় ব্যাবহার কারি । যাতে করে খাবারের স্বাদটা একটু বৃদ্ধি পায়। আমরা হয়তো অনেকেই জানিনা, আবার অনেকেই জানি এর পুষ্টিগুণ সম্পর্কে, কিসমিস ভেজিয়ে খেলে কি হয়। সাধারণভাবে কিসমিসে যে পুষ্টিগুণ পাওয়া যায়, কিসমিস ভিজিয়ে খেলে তার থেকে আরো বেশি পুষ্টিগুণ পাওয়া যায়।
আজকে আর্টিকেলটিতে আপনাদের সাথে আলোচনা করব। কিসমিস ভেজিয়ে খাবার উপকারিতা অপকারিতা ও নিয়ম সম্পর্কে। আমরা হয়তো জানি অবাক হবো, কিসমিস ভেজিয়ে খেলে তার পুষ্টিন যে কতটা। তাহলে কথা না বাড়িয়ে চলুন জানা যাক, কৃষ্ণের ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা অপকারিতা ও নিয়ম সম্পর্কে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ কিসমিস ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা,অপকারিতা ও নিয়ম
- কিসমিস ও ভেজানো কিসমিসের পুষ্টিগুণ।
- ভেজানো কিসমিসের উপকারিতা।
- পাকস্থলীর হজম শক্তি বৃদ্ধি করেঃ
- চোখের দৃষ্টি শক্তি উন্নত করেঃ
- গ্যাসের সমস্যা সমাধানে কাজ করেঃ
- রক্তস্বল্পতা দূর করেঃ
- রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করেঃ
- মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বিদ্বি করেঃ
- ত্বকেরব স্বাস্থ্যের উন্নতি করেঃ
- সংক্রমণ প্রতিরোধ করেঃ
- শরীরের ওজন বৃদ্ধি করেঃ
- কিসমিস ভিজিয়ে খাওয়ার অপকারিতা।
- কিসমিস ভেজিয়ে খাওয়ার নিয়ম।
- শেষ কথা। ভিজিয়ে কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা অপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে।
কিসমিস ও ভেজানো কিসমিসের পুষ্টিগুণ।
আমরা সাধারণত বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রান্নার কাজে কিসমিস ব্যবহার করে থাকি। আমরা অনেকেই হয়তো ব্যাপারটা জানি না, আলাদাভাবে কিসমিক যদি আমরা খাই। তাহলে আমাদের শারীরিক সুস্থতার জন্য এটি যে কত কত বড় ভূমিকা রাখতে পারে, তা আমরা চিন্তা করতে পারব না। যাহোক এখন আপনাদের সাথে কিসমিসের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে আলোচনা করব।
- কিসমিস সাধারনত আঙ্গুর ফল শুকিয়ে তৈরি করা হয়। এটি প্রাকৃতিক চিনির একটা উৎসব, এটি ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সম্পৃক্ত একটি পুষ্টিকর ও সুস্বাদু খাবার। তাছাড়াও কিসমিসে, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি, ক্যালোরি, পটাশিয়াম, আয়রন, ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম থাকে। কিসমিসে থাকা এই সকল উপাদান আমাদের শারীরিক সুস্থতায় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় ব্যাপক ভূমিকা রাখে।
- এবারে ভেজানো কিসমিসের কাছে আসা যাক, ভেজানো কিসমিসে, পুষ্টিগুণের পরিমাণ অনেকাংশে বেড়ে যায়। সাধারণভাবে কিসমিস আমাদের শরীরের যে সকল পুষ্টি উপাদান সরবরাহ করে। ভেজানো কিসমিস, এই পুষ্টি উপাদানের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। যা অতিরিক্ত করে শারীরিকভাবে আরও পুষ্টির যোগান দেয়।
- তাছাড়া সারারাত কিসমিস ভেজিয়ে রাখার পর সকালে, সেই পানি খেলেও, শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং, শারীরিক প্রদাহ কমাতে ভূমিকা রাখে। তাহলে চলুন এখন জানা যাক, কিসমিসে থাকাই পুষ্টি উপাদান আমাদের শরীরের যে সকল উপকার করে সেগুলো সম্পর্কে।
ভেজানো কিসমিসের উপকারিতা।
আজকের আর্টিকেলের মূল বিষয় হচ্ছে সকালে ভেজানো কিসমিসের, উপকারিতা, অপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে। উপরে আমরা কিসমিসের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে, কিছু তথ্য জানতে পেরেছি। উপরে বলা হয়েছিল কিসমিসের, পুষ্টিগুণ আসলেই আমাদের কল্পনার বাইরে। মনোযোগ সহকারে আর্টিকেলটি পড়ুন এবং জানুন, ভেজানো কিসমিসের উপকারিতা সম্পর্কে।
পাকস্থলীর হজম শক্তি বৃদ্ধি করেঃ
হজমে সমস্যা আমাদের অনেকেরই থাকে, অনেক সময় দেখা যায় অনেকের তেল, মসলা জাতীয় খাবার খেলে হজমে সমস্যা হয়। যাদের হজমে সমস্যা হয়েছে, তারা চাইলে প্রতিদিন সকালে, ভিজিয়ে কিসমিস খেতে পারেন। কেননা কিসমিসে থাকে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, যা আমাদের পেটের হজম ক্ষমতা কে উন্নত করে।
তাছাড়া হজম সমস্যা একটি বিরক্তিকর যন্ত্রণা, এতে করে পেট ফাপার মত সমস্যা হয়। তাছাড়া পাকস্থলীর হজম ক্ষমতা ভালো থাকলে, কোষ্ঠকাঠিন্যর মত সমস্যা ও অনেকটা কমে যায়।
চোখের দৃষ্টি শক্তি উন্নত করেঃ
সাধারণত আমাদের সমাজের আশেপাশে তাকালেই দেখতে পাবো, অনেকেরই একটু বয়স হলে চোখে সমস্যা দেখা দেয়। চোখের সমস্যাতেও কিসমিস সমাধান দিয়ে থাকে। কিসমিসে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অক্সিডেটিব, স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে যার কারণে চোখের বয়স যনিত সমস্যার সমাধান দেয়।
গ্যাসের সমস্যা সমাধানে কাজ করেঃ
গ্যাস সবার একটি কমন সমস্যা, বদ হজম থেকেই গ্যাস্ট্রিক তৈরি হয়। তবে আমরা যদি প্রতিদিন খালি পেটে ভেজান কিসমিস খাওয়ার অভ্যাস করি, তাহলে এই সমস্যা থেকেও মিলবে সমাধান। সাধারণত কিসমিস ভেজা পানি, গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার জন্য বেশ কাজ করে। কেননা কিসমিস ভেজানো পানি আমাদের শরীরকে শীতল করে দেয়, যা এসিডিটি কমাতে সাহায্য করে এবং গ্যাস্ট্রিক থেকে মুক্তি দেয়।
আরো পড়ুনঃ কিডনি ভাল রাখতে রোজ কত লিটার পানি খাবেন।
রক্তস্বল্পতা দূর করেঃ
ভেজানো কিসমিসের পুষ্টিগুণ, রক্তস্বল্পতা দূর করার ক্ষেত্রে প্রধান ভূমিকা পালন করে। কেননা কিসমিসে থাকা আয়রন, শরীরের রক্তসল্পতা প্রতিরোধ করে এবং নতুন রক্ত উৎপন্ন করে। তাছাড়া কিসমিসে থাকা খনিজ উপাদান শরীরের হাড়ের সমস্যা সমাধানে কাজ করে এবং হারে স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করেঃ
রক্তচাপ সবারই আছে, উচ্চ রক্তচাপ ও নিম্ন রক্তচাপ, তবে এই রক্তচাপের একটি পরিমাপ থাকা প্রয়োজন। রক্তচাপ বেড়ে যাওয়া কিংবা কমে যাওয়া দুটোই শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কিসমিসে থাকা, পটাশিয়াম যা আমাদের শরীরে লবনের ভারসাম্য বজায় রাখে। যা রক্তচাপের ক্ষেত্রে , শরীরের উচ্চ রক্তচাপ ও নিম্ন রক্তচাপ দুটোই নিয়ন্ত্রণে রাখে।
মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বিদ্বি করেঃ
কোন কিছুতে অমনোযোগী হওয়া, এটা আমাদের অনেকেরই একটি সমস্যা। পড়াশোনা কিংবা মানসিক পরিশ্রমের জন্য আমাদের মস্তিষ্কে পুষ্টির যোগান দেওয়া অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এক্ষেত্র রয়েছে ভেজানো কিসমিসের ভূমিকা, কেননা ভেজানো কিসমিসে থাকা ভিটামিন বি এবং প্রাকৃতিক শর্করা, যা আমাদের মস্তিষ্কের জন্য পুষ্টি যোগায় এবং অনেক বেশি মনোযোগী হতে সাহায্য করে।
ত্বকেরব স্বাস্থ্যের উন্নতি করেঃ
ভেজানো কিসমিস আমাদের শরীরের ত্বকের বিভিন্ন সংক্রমন প্রতিরোধে কাজ করে। কিসমিশে থাকা ভিটামিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে এবং বয়সের ছাপ দূর করে। এছাড়াও কিসমিসে থাকা ভিটামিন সি, শরীরে কোলাজেন উৎপন্ন করে, যা সাধারণত ত্বক টানটান রাখে এবং ত্বককে সুস্থ রাখতে ব্যাপক ভূমিকা রাখে।।
সংক্রমণ প্রতিরোধ করেঃ
বিভিন্ন ধরনের জীবাণুর সংক্রমণের কারণে অনেক সময় আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের অসুখ দেখা দেয়। ভেজানো কিসমিস এই, জীবাণু ও সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করে, যা আমাদের শারীরিক সুস্থতায় কার্যকর। এছাড়াও ভেজানো কিসমিস এবং, সেই পানি খেলে শরীরের দ্রুত শক্তি বৃদ্ধি পায়। কেননা ভেজান কিসমিস শরীরের জন্য প্রাকৃতিকভাবে শর্করার একটি উৎস।
শরীরের ওজন বৃদ্ধি করেঃ
একটি প্রবাদ আছে, স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল, আর সেই স্বাস্থ্যই যদি শরীরে না থাকে, তাহলে তো খারাপ লাগারই কথা। আমাদের মধ্যে যাদের শরীরে ওজন অনেক কম, তারা খুব দ্রুত কিসমিস ভেজিয়ে খাওয়া শুরু করুন। কেননা কিসমিস শক্তি ও ক্যালরির একটি ভালো উৎসব।ক্যালরি আমাদের শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে, সব থেকে বড় ভূমিকা রাখে। এটা হয়তো আমাদের কারো কাছেই অজানা নয়। তাই অবশ্যই, আপনার শরীরে ওজন কম থাকলে কিসমিস ভিজিয়ে খাওয়া শুরু করুন।
আরো পড়ুনঃ পেপের উপকারিতা ও গুনাগুন জানুন।
কিসমিস ভিজিয়ে খাওয়ার অপকারিতা।
উপরে আমরা কিসমিস সম্পর্কে অনেক কিছুই জানতে পেরেছি। কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা গুলো কি, এ ব্যাপারে আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি। সুস্থ শরীরের জন্য কিসমিস ভিজিয়ে খাওয়ার কোন অপকারিতা নেই বললেই চলে। তবে আমাদের মধ্যে এমন কিছু মানুষ আছে, যাদের আসলে কিসমিস খাওয়া থেকে একটু দূরে থাকা উচিত। যে সকল ব্যক্তিরা কিসমিস খাওয়া থেকে বিরত থাকবে, সে ব্যাপারে জানা যাক।
- এলার্জি সমস্যাঃ আমাদের মধ্যে যাদের অ্যালার্জি সমস্যা রয়েছে, তাদের আসলে কিসমিস খাওয়া উচিত না। কেননা কিসমিস খেলে এলার্জি সমস্যা বেড়ে যেতে পারে। যাদের এলার্জি সমস্যা রয়েছে, তার কিসমিস খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন।
- ডায়াবেটিসের সমস্যাঃ আমাদের মধ্যে যাদের ডায়াবেটিসের সমস্যা রয়েছে, তারাও কিসমিস খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। কেননা উপরেই আমরা জানতে পেরেছিলাম, কিসমিস প্রাকৃতিক চিনির একটি উৎসব। তাই কিসমিস খেলে শরীরে ডায়াবেটিসের পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে।
- ওজনের সমস্যায় যারা আছেনঃ আমাদের মধ্যে এমন অনেকে রয়েছেন যারা ওজন কমাতে চায়। শরীরের বাড়তি ওজন নিয়ে চিন্তিত, তারা অবশ্যই ভেজান কিসমিস খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন। কেনন ভেজানো কিসমিস ক্যালো্রির একটা উৎস। ক্যালোরি আমাদের শরীরের ওজন বৃদ্ধি করে তা সকলেই জানি।
- সর্বশেষ অতিরিক্ত খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিতঃ যেকোনো খাবার যত পুষ্টিকারী হোক না কেন, অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া ঠিক না। তেমনি ভেজানো কিসমিসও অতিরিক্ত খাওয়া ঠিক না। এতে করে হজমে সমস্যা হতে পারে, এক্ষেত্রে অবশ্যই অতিরিক্ত খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
কিসমিস ভেজিয়ে খাওয়ার নিয়ম।
আজকের আর্টিকেলটিতে, কিসমিস ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা ও যে সকল ব্যক্তিরা কিসমিস ভিজিয়ে খাওয়া থেকে বিরত থাকবে, সে সম্পর্কে জেনেছি। ভেজান কিসমিস পুষ্টিগুণে ভরপুর এটা তো কারো কাছেই অজানা নয়। তবে কিসমিস ভেজিয়ে খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে, আমাদের সকলেরই জানা প্রয়োজন, চলুন এখন তাহলে এ ব্যাপারে জানি।
১০ থেকে ১৫ পিস কিসমিস ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে, এরপর পরিষ্কার একটি ক্লাসে, এক গ্লাস পানির ভিতরে কিসমিস গুলো ভিজিয়ে রাখতে হবে। সব থেকে ভালো হয়, রাতে ঘুমানোর আগে ভিজিয়ে রাখা। ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখার পর, পরের দিন সকাল বেলা ভেজানো কিসমিস এবং পানি খেয়ে ফেলতে হবে। তবে সব থেকে ভালো হয়, খালি পেটে খাওয়া। আপনি যদি চান, কিসমিসের সাথে রাতে কিছু চিয়া-সিডও ভিজিয়ে একসাথে খেতে পারেন।
শেষ কথা। ভিজিয়ে কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা অপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে।
প্রিয় পাঠক, এতক্ষণ ধৈর্য ধরে, ভিজিয়ে কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা অপকারিতা ও নিয়ম সম্পর্কে পড়ার জন্য ধন্যবাদ। আমাদের দেশে, ভালো মানের ১ কেজি কিসমিসের দাম, ৬৫০ টাকা থেকে ১২০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। কিসমিসের এই দাম আমাদের দেশের অনেকের কাছেই বেশি মনে হয়, হয়তো। তবে আপনি চাইলে অল্প পরিমাণে কিসমিস কিনে, প্রতিদিন ১০ থেকে ১৫ টা ভিজিয়ে খেতে পারেন। আমাদের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে, এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে কিসমিসের অনেক অবদান রয়েছে, তা আমরা যেনেছি।
যাইহোক আপনার যদি, সামর্থ থাকে অবশ্যই কিসমিস কিনে ভিজিয়ে খাবেন। কেননা সুস্বাস্থ্যতায়, প্রাকৃতিক পুষ্টির প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। মনোযোগ সহকারে আমাদের আজকের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আজকের আর্টিকেলটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে, তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে দিবেন। যাতে করে তারাও জানতে পারে, ভিজিয়ে কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা অপকারিতা ও নিয়ম সম্পর্কে।
( খোদা হাফেজ )
ভদ্রতা বজায় রেখে কমেন্ট করুন! কারন,প্রতিটা কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url