১০৩ ডিগ্রি জ্বর হলে করনীয় কি?

জ্বর আমাদের সকলের,ই কমন একটা সমস্যা। যেকোন কারনেই আমাদের শরীরে তাপমাত্রা বেড়ে গিয়ে জ্বর হতে পারে। জ্বরকে আমরা অনেকেই অসুখ ভেবে ভুল করি, তবে জ্বর আসলে কোন রোগ না, এটা রোগের উপসর্গ মাত্র। আজকের আর্টিকেলটির মূল বিষয় ১০৩ ডিগ্রি জ্বর হলে করণীয় কি। ১০৩ ডিগ্রি জ্বর সাধারণত আমরা উচ্চমাত্রার জ্বর বলে ধরতে পারি। এই ক্ষেত্রে বেশ কিছু কারণ করণীয় রয়েছে।

১০৩

১০৩ ডিগ্রি জ্বর সাধারণত খুব একটা বিপদজনক নয় পাপ্ত বয়স্কদের জন্য,কিন্তু শিশু বা বয়স্কদের জন্য ১০৩ ডিগ্রি জ্বর বিপজ্জনক হতে পারে। তবে এর দিকে আমাদের অবশ্যই নজর রাখতে হবে, কোন মতেই অবহেলা করল্র চলবে না। কথা না বাড়িয়ে চলুন, আজকের আর্টিকেল টিতে জেনে নেওয়া যাক, ১০৩ ডিগ্রী জ্বর হলে করণীয় গুলো কি কি। 

পোস্ট সূচিপত্রঃ ১০৩ ডিগ্রি জ্বর হলে করনীয় কি? 

শরীরে ১০৩ ডিগ্রি জ্বর মানে কি।

আমাদের স্বাভাবিক শরীরের তাপমাত্রা পরিমাণ হয়তো আমরা সকলেই জানি। যদিও না জেনে থাকেন তাহলে জেনে রাখুন। আমাদের শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা ৯৭ ডিগ্রী ফরেনহাইট অর্থাৎ ৩৬.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ৯৯ থেকে ১০০ ডিগ্রি ফরেনহাইট অর্থাৎ ৩৮ ডিগ্রি  সেলসিয়াস পর্যন্ত হতে পারে। এটাকে সাধারণ বলে ধরা যায়, তবে যদি এই পরিমাণটা বেড়ে, ১০০ থেকে ১০৩ অথবা ১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট হয়, তাহলে শরীরের জ্বর হয়েছে বলে ধরা যায়। 

এখন তাহলে ১০৩ ডিগ্রি জ্বর মানে কি? স্বাভাবিকভাবে যদি শরীরে তাপমাত্রা বেড়ে জ্বর হয়, তাহলে অবশ্যই প্রাথমিক অবস্থায়, থার্মোমিটার দিয়ে জ্বরের পরিমানটা মেপে নিতে হবে। জ্বর মাপার পরে যদি থার্মোমিটার ১০৩ ডিগ্রি ফরেনহাইট হয়। তাহলে এটাকে প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য মাঝারি জ্বরের স্তর বলে গণ্য করা হয়। বাচ্চাদের এবং বয়স্কদের ১০৩ ডিগ্রি, উচ্চমাত্রার জ্বর। তবে ১০৩ ডিগ্রি জ্বরটাকে হেলা করলে চলবে না, শরীরের তাপমাত্রা হওয়ার মানে, যে কোন ধরনের শারীরিক  অসুস্থতার উপস্বর্গ দেখা দিচ্ছে। এই ক্ষেত্রে অবশ্যই প্রাথমিক অবস্থায়, জ্বরের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। 

যে সকল কারণে জ্বর হয়।

জ্বরের কবলে আমরা প্রত্যেকেই পড়েছি, আমাদের প্রত্যেকেরই জ্বর হয়। জ্বর হওয়ার বেশ কিছু কারণ রয়েছে। এখন আপনাদের সাথে আলোচনা করব, আমাদের শরীরে তাপমাত্রা বেড়ে জ্বর হওয়া কারণগুলো কি কি?

সংক্রমণের কারণেঃ

  • জ্বর হওয়ার প্রধান এবং গুরুত্বপূর্ণ কারন হল, সংক্রমণজনিত কারন। এই সংক্রমণ যেমন, ভাইরাস ব্যাকটেরিয়াল ও পরজীবি। সর্দি, কাশি, হাছি, চিকুনগুনিয়া, গলা ব্যাথা, মাথাব্যাথা, ইত্যাদির কারণে যে জ্বর হয় তাকে ভাইরাস জনিত জ্বর বলে। 
  • অনেক সময় শরীরে টাইফয়েড বা মূত্রনালীর সংক্রমণ যেমন, UTI ব্যাকটেরিয়ার ধারা তৈরি হয়। যেটাকে বলা হয় সংক্রমনের ব্যাকটেরিয়া জনিত জ্বর।
  • সাধারণত দূষিত খাবার বা পানি পান, মাশার মশার কামড়, বেলে মাছির কামড় ইত্যাদ হল, পরজীবী জ্বরের বৈশিষ্ট্য। পরজীবী জ্বরের কারণে সাধারণত ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া, ম্যালেরিয়া বা কালো জ্বরের মতো সমস্যাগুলো দেখা দিতে পারে।  

অটোইমিউন বা টিকাঃ 

শরীরের অন্য কোন রোগ যেমন, আথ্রাইটিস, অটোইমিউন বা লুপাসের মতন শারীরিক সমস্যা ও জ্বরের কারণ হতে পারে। তাছাড়া অনেক সময় টিকা দিলেও জ্বর হয়। টিকার কারণে জ্বর হওয়া প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য কমন না হলেও, বাচ্চাদের ক্ষেত্রে কমন ব্যাপার। 

ক্লান্তি এবং ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াঃ

পরিশ্রম আমাদের সকলেরই করতে হয় তবে, অতিরিক্ত তাপে কাজ করার ফলে, শরীরে ক্লান্তি এসে জ্বর হতে পারে। তাছাড়া অতিরিক্ত তাপে, শরীরের ঘাম বের হয়ে যাওয়ার কারণে, পানি শূন্যতা দেখা দেয়,যা জ্বরের কারন। তাছাড়া আমরা অনেক সময় অনেক ধরনের ওষুধ খেয়ে থাকি। এমন নির্দিষ্ট অনেক ওষুধ রয়েছে যেগুলো খেলে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে জ্বর হয়। ক্যান্সার জনিত কারণেও আমাদের শরীরে জ্বর হয়। 

আরো পড়ুনঃ বাচ্চাদের হঠাৎ জ্বর হওয়ার কারণ, এবং কারনীয় কি? 

এছাড়াও বিভিন্ন কারণে আমাদের শরীরে জ্বর হতে পারে, খাদ্যে বিষক্রিয়া এবং শরীর অতিরিক্ত ক্লান্তি ইত্যাদি বিভিন্ন অজানা কারণে জ্বর হয়। তাই অবশ্যই আমাদের শরীরে তাপমাত্রা বেড়ে জ্বরের প্রবণতা দেখা দিলে, যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। 

১০৩ ডিগ্রি জ্বর হলে করণীয়। 

পরে উপরে আমরা জানতে পেরেছিলাম, ১০৩ ডিগ্রি জ্বর মানে প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য মাঝারি স্টেজের জ্বর বলে ধরা যায়। শিশু এবং বয়স্কদের জন্য ১০৩ ডিগ্রি জ্বর মানে উচ্চ মাত্রার জ্বর। আপনি যদি প্রাপ্তবয়স্ক হন তাহলে, মাঝারি মাত্রার জ্বর বলে অবহেলা করবেন না। অবশ্যই যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে, কেননা শরীরের যে কোন সমস্যা থেকেই এই তাপমাত্রার সৃষ্টি হচ্ছে। তাহলে এখন জানুন ১০৩ ডিগ্রি জ্বর হলে সাধারণ অবস্থায় করণীয় গুলো কি। 

১০৪

বিশ্রাম নিতে হবেঃ

শরীরের শক্তির যোগান দেওয়ার জন্য আমাদের অবশ্যই বিশ্রাম নেওয়া জরুরী। যদি জ্বর হয় তাহলে তো কোন কথাই নেই, বিশ্রাম অবশ্যই নিতে হবে। কেননা, জ্বর হলে বিশ্রাম ই সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য এবং শরীরকে দ্রুত সুস্থ করার জন্য সহায়তা করে। বিশ্রাম নিলে সাধারণত শরীরে প্রয়োজনীয় শক্তির যোগান পাওয়া যায়, যা দ্রুত জ্বর কমানোর জন্য বিশেষভাবে সাহায্য করে। 

তরল খাবার খেতে হবেঃ

শরীরে তাপমাত্রা বেড়ে জ্বর দেখা দিলে, তরল খাবার খেতে হবে। এর মধ্যে পানির সবচেয়ে অন্যতম, আপনি চাইলে ফলের রসও খেতে পারেন। শরীরে জ্বর দেখা দিলে পানি শূন্যতার পরিমাণ দেখা দেয়। পানি শূন্যতা পূরণের জন্য এবং তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য তরল খাবার খাওয়া অত্যন্ত জরুরি। 

আরামদায়ক পোশাক ও হালকা গরম পানির ব্যবহারঃ 

আমরা অনেকে মনে করি জ্বর হলে, শরীরে মোটা কাপড় পরে তাপ নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। এটা আমাদের সম্পূর্ণ একটা ভুল ধারনা, জ্বর হলে আরামদায়ক পোশাক পড়তে হবে। যাতে করে আপনার শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে বাতাস সঞ্চালন হয়। এছাড়াও উষ্ণ গরম পানিতে সমস্ত শরীর মুছে ফেলতে হবে। এতে করে শরীরের তাপমাত্রা অনেকটাই কমে যেতে পারে। কাশি বা গলা ব্যথা সমস্যা দেখা দিলে, উষ্ণ  গরম পানিতে মুখে গড়গড়া এবং খাওয়াও যেতে পারে, তাতে করে কিছুটা স্বস্তি মিলবে।

মাথায় জলপট্টি ও জ্বরের প্রাথমিক ওষুধ সেবনঃ 

প্রাথমিক অবস্থায় জ্বরে মাথায় জল পট্টি বাধা একটি পুরনো ও আদিম পদ্ধতি। জলপট্টির ব্যবহার জ্বর হলে এখন মেলেই না। তবে সাধারণভাবে জ্বর হলে জল পট্টির ব্যাবহারে, জ্বরের সমস্যা অনেক ক্ষেত্রেই কমে যেতে পারে। এছাড়াও কিছু সহজলভ্য ওষুধ রয়েছে যেমন, প্যারাসিটামল এবং অ্যাসিটামিনোফেন। এগুলো সহজলভ্য এবং, যেকোনো ফার্মাসিটিতে পাওয়া যায়। জ্বরের প্রাথমিক অবস্থায় এই ওষুধগুলো খেতে পারেন।

শিশু ও বয়স্কদের ক্ষেত্রে করণীয়ঃ 

উপরে আমরা ১০৩ ডিগ্রি জ্বরের ফলে করণীয় সম্পর্কে অনেক কিছুই জানতে পারলাম। তবে এটা প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে প্রাথমিক অবস্থায় চিকিৎসা। শিশু এবং বয়স্কদের যদি ১০৩ জ্বর দেখা দেয়, তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন। শিশুদের ক্ষেত্রে কোনভাবেই অবহেলা করলে চলবে না। চিকিৎসকের  পরামর্শ অনুযায়ী যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে।  

কখন চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।  

আর্টিকেলটিতে উপরে আমরা, জ্বর কেন হয়, ১০০৩ ডিগ্রি জ্বর এবং ১০৩ ডিগ্রি জ্বর হলে করণীয় কি সেগুলো জানতে পেরেছি। তবে, সাধারণভাবে জ্বর হলে, প্রাথমিক চিকিৎসায় কমে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তবে এতে যদি কোন ফলাফল না আসে, তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। এখন আমরা জানবো ১০৩ ডিগ্রি জ্বর হলে কখন চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন, চলুন তাহলে জানা যাক।

জ্বরের সঙ্গে গুরুতর লক্ষণ থাকলেঃ

শরীর যদি জ্বর হয়, এবং জ্বরের সাথে যদি তীব্র মাথাব্যথা, ঘরের পেশি শক্ত হয়ে যাওয়া, প্রচন্ড বমি বমি ভাব, খাবার খেতে না পারা। শরীরে ফুসকুরি হওয়া, শরীরের ত্বকে কোন সমস্যা দেখা দেওয়া অথবা চুলকানির মত সমস্যা দেখা দেওয়া। এবং অনেক সময় দেখা যায় জ্বরের কারণে শ্বাসকষ্ট হয়, এক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

আরো পড়ুনঃ মাথার পেছনে ব্যাথার কারন? 

জ্বরের সময়কাল বেশি হবেঃ 

আমাদের শরীরের জ্বর হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই   চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত না। প্রাথমিক অবস্থায় দুই তিন দিন, প্রাথমিকভাবে করণীয়গুলো চালিয়ে যেতে হবে। তবে যদি জ্বরের সময় পাও দুই থেকে তিন দিনের বেশি হয়, শরীরের তাপমাত্রা কমানো না যায়। তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের সরনাপন্য হতে হবে। কেননা তখন ধরে নিতে হবে, এই জ্বরের কারণে শরীরে বড় ধরনের কোন সমস্যা দেখা দিতে পারে।  

পেশির জয়েন্টে ব্যাথা এবং ক্লান্তি দূর না হওয়াঃ

সাধারণভাবে জ্বর হওয়ার পরে যদি, পেশি অথবা শরীরের কোন জয়েন্টে ব্যথা অনুভব হয় বা ক্লান্তি না কমে, তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যাওয়া উচিত। তাছাড়া বিশ্রামের ফলে, জ্বর যদি না কমে এবং ১০৪ ডিগ্রি ফারেনজাইট হয় তাহলে অবশ্যই অবশ্যই, চিকিৎসকের কাছে যেয়ে সঠিক পরামর্শ নিবেন। 

বাচ্চাদের ক্ষেত্রে কখন চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। 

১০৩
  • আমাদের শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে বেড়ে গেলে, জ্বর হিসাবে গন্য হয়, তা আমাদের কাছে এখন অজানা নয়। জ্বর ১০৩ ডিগ্রি ফারেনহাইট কিংবা ১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট হোক না কেন, জ্বর তো জ্বরই। আমাদের শরীরে অন্য কোন রোগের লক্ষণ দেখা দিলেই জ্বর হয় ।
  • বাচ্চাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে, এই ব্যাপারটা আমরা সকলেই জানি। বৃদ্ধরাও বাচ্চাদের থেকে কম না। তিন মাসের কম বয়সী বাচ্চাদের যদি ১০৩ ডিগ্রি জ্বর হয়, তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে, একদিনে জ্বর হলেও। তাছাড়া তিন মাসের অধিক বয়স যে বাচ্চাদের, তাদের ক্ষেত্রে একটু সময় নিয়ে দেখতে পারেন। 
  • বৃদ্ধ বয়সের যারা রয়েছে যেমন, ৬৫ বছরের ঊর্ধ্বে যাদের বয়স। তারাও ১০৩ ডিগ্রী বা ১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট জ্বর হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন। কেননা জ্বরটা হেলা করার মতন সমস্যা  না।

শেষ কথা। ১০৩ ডিগ্রি জ্বর হলে করনীয় কি? 

আর্টিকেলটিতে উপরে আমরা ১০৩ ডিগ্রি জ্বরে, করণীয় কি? জ্বর হওয়ার কারণ, কখন চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে ইত্যাদি সকল বিষয়ে আলোচনা করেছি। ১০৩ ডিগ্রি জ্বর প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য উচ্চমানের জ্বর নয়। তারপরও আমরা যারা প্রাপ্তবয়স্ক রয়েছে আমাদের অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে। এবং বাচ্চাদের ক্ষেত্রে, অবশ্যই দ্রুত যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে। বয়স্কদের জন্য ১০৩ ডিগ্রি জ্বর বিপদের ইঙ্গিত দেয় তাই আমাদের পরিবারের, শিশুদের এবং বয়স্কদের ক্ষেত্রে, অবশ্যই এই জ্বরের ব্যাপারে সতর্কতা  অবলম্বন করতে হবে। 

উপরে উল্লেখিত যে বিষয়গুলো মেনে চলতে বলা হয়েছে, এবং প্রাথমিক অবস্থায় যে সকল চিকিৎসা রয়েছে। এগুলোর ক্ষেত্রেও মনোযোগী হতে হবে। কেননা জ্বর হলে জ্বরের সময় কাল দেখে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। যাইহোক এতক্ষণ মনোযোগ সহকারে আর্টিকেলটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আজকে আর্টিকেলটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বন্ধুর সাথে শেয়ার করে দিবেন। 

                              ( খোদা হাফেজ )











 



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ভদ্রতা বজায় রেখে কমেন্ট করুন! কারন,প্রতিটা কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url