ব্রনের জন্য নিম পাতার ব্যবহার

যাদের ব্রনের সমস্যা হয়,তাদের জন্য ব্রন একটি গরুতর সমস্যার নাম, ব্রন সাধারণত মানুষের মানসিক শান্তি কেড়ে নেয়। মুখের যত্নে আমরা সকলেই, সর্বদা সতর্ক থাকি, তবে সেই মুখে যদি থাকে ব্রণ, তাহলে তো চিন্তার আর কোন শেষই নাই। আমরা হয়তো অনেকেই এই ব্যাপারটা জানি না, ব্রণের জন্য নিম পাতা আসলে কতটা কার্যকর। তাছাড়া এমনিতেই নিমপাতা, বা নিম গাছ, ঔষধি গাছ বলে আমরা সকলেই জানি।

নিম

আজকে সেই ওষুধই গাছের, পাতা থেকে, ব্রণের চিকিৎসা্‌ ব্যবহার সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করব। চলুন তাহলে জানা যাক, ব্রণের জন্য নিম পাতার ব্যবহার সম্পর্কে। মনোযোগ সহকারে আর্টিকেলটি,পরুন, কেননা ব্রণের সমস্যা, আমাদের মধ্যে অনেকেরই হয়ে থাকে। 

পোস্ট সূচিপত্রঃ ব্রনের জন্য নিম পাতার ব্যবহার 

 মুখে ব্রণ হওয়ার যে সকল কারণ রয়েছে।

আমাদের আশেপাশে খেয়াল করলে, বেশ কিছু মানুষের মুখে হয়তো ব্রণের কথা ভেসে উঠবে। আমরা কি সকলে জানি, এই ব্রণ হওয়ার পিছনে আসলে কারণটা কি। ব্রণ হওয়ার পিছনে বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে, এর মধ্যে প্রধান কারণ হলো হরমোন পরিবর্তন। এছাড়া বংশগত কারণেও, বয়সের একটা সময় ব্রণের সমস্যা দেখা দিতে পারে। চলুন তাহলে ব্রণ কেন হয়, এ ব্যাপারে খুঁটিনাটি জানা যাক।

হরমোন জনিত কারণে ব্রণ হওয়াঃ 

সাধারণত হরমোন পরিবর্তনের ফলে, বয়সন্ধিকালে অনেকেরই ব্রনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। আমাদের শরীরে যখন হরমোনের পরিবর্তন হয়, তখন আমাদের ত্বকে অতিরিক্ত তেল বা ঘামের তৈরি হয়। যেটা আমাদের লোমের গোড়াকে বন্ধ করে দেয় যার ফলে দেখা দিতে পারে ব্রণের মত সমস্যা। 

মহিলাদের ক্ষেত্রেও, মাসির চক্র এবং গর্ব অবস্থায়, এই হরমোনজনিত সমস্যার প্রবণতা বেড়ে, ব্রণ হওয়ার ঝুঁকি অনেকাংশে বেড়ে যায়। এই কারণটাকে ব্রন হয়ার অন্যতম, প্রধান কারণ বলে গণ্য করা যায়। 

ত্বকের অযত্নের ফলেঃ 

শারীরিক ও মানসিক সুস্থতায়, ত্বকের যত্ন অনন্য বড় ভুমিকা পালন করে। সঠিকভাবে ত্বকের যত্ন না করলে, যেকোনো সময়, মুখে ব্রণ হওয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে। এর জন্য নিয়মিত, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের, প্রসাধনী রয়েছে যেগুলো, ত্বকের জন্য খুবই ক্ষতিকারক। যেমন অতিরিক্ত তৈলাক্ত প্রসাধনি ব্যবহারের ফলে লোমকূপ বন্ধ হয়ে, ব্রণের সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে। 

মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তার ফলেঃ

মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তা, আমাদের শারীরিক সুস্থতায় অনেক বড় আঘাত হানে। অতিরিক্ত মানসিক চাপের ফলে, আমাদের শরীর এক ধরনের হরমোনের সৃষ্টি হয়, যার ফলে ব্রণের সমস্যা দেখা দিতে পারে। মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তা শুধুমাত্র আমাদের, ত্বকে ব্রণের সৃষ্টি করে না বরং মানুষের জীবনযাত্রায় বাধার সৃষ্টি করে। 

অস্বাস্থ্যকর খাদ্য অভ্যাসের কারণেঃ

শারীরিক সুস্থতায় দৈনন্দিনীর খাদ্য তালিকায়, স্বাস্থ্যকর খাদ্য রাখা আমাদের সকলের জন্যই জরুরী। ত্বকে ব্রনের ক্ষেত্রেও, ব্যতিক্রমী নয়, ওতিরিক্ত ভাজাপোড়া ও তৈলাক্ত খাবার, প্রক্রিয়াজাত খাবার মুখে ব্রণের সৃষ্টি করতে পারে। ব্রণ হওয়ার, পারিবারিও একটি কারণ রয়েছে, পরিবারের পূর্বের ইতিহাসে যদি কারো ব্রণ থাকে, তাহলেও ব্রণের সমস্যা দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা থাকে। 

আরো পড়ুনঃ সকালে খালি পেটে কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা।

অতিরিক্ত ঘাম ও ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াঃ

অতিরিক্ত ঘাম ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার ফলে, ব্রণের সমস্যা দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আমরা অনেক সময় অনেকের, পরিশ্রমের ফলে, অনেক পরিমাণ ঘেমে যায়। অতিরিক্ত পরিশ্রমে ফলে যে ঘামে সৃষ্টি হয়, অবশ্যই গোসলের মাধ্যমে, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন হতে হবে। শরীরে জমে থাকা ঘাম পরিষ্কার না করলে, ব্রনের সৃষ্টি হতে পারে। এছাড়াও কিছু ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার ফলে, ত্বকে ব্রণ দেখা দিতে পারে। 

ব্রণের জন্য নিম পাতার পুষ্টিগুণ। 

আজকে আর্টিকেলটির মূল বিষয়, ব্রনের জন্য নিম পাতার ব্যবহার। আর্টিকেলটির উপরে ইতিমধ্যে জানানো হয়েছে, যে সকল কারণে ব্রন হয়, এবং যে পুষ্টি উপাদানের অভাবে ব্রণ হয় সে সম্পর্কে। তবে ব্রণের জন্য নিমপাতার ব্যবহার এটা জানার আগে। আমাদের, ব্রণের যত্নে নিম পাতার যে সকল পুষ্টি উপাদান রয়েছে, সেগুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া উচিত, চলুন জানা যাক।

নিম পাতায় শক্তিশালী এন্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান থাকে, যা আমাদের ত্বকের যত্নে কার্যকারী। নিমপাতা প্রদাহ বিরোধী হিসেবেও কাজ করে, ত্বকের জ্বালাপোড়া ফোলা ভাব এবং লালচে ভাব কমাতে, নিমপাতা অনন্য।

এছাড়াও ভিটামিন ই ও এন্টিঅক্সিডেন্ট, বিদ্যমান নিমপাতা তে, নিমপাতা ত্বকের তেল নিয়ন্ত্রণ করে, যাদের ত্বক তৈলাক্ত, তাদের জন্য নিমপাতা, ত্বকের তৈলাক্ততা কমাতে বেশ কাজ করে। নিম গাছ মানে যেমন ঔষধি, ঠিক তেমনি ত্বকের ব্রণের  জন্য এটি কার্যকরী। 

যে সকল পুষ্টির ঘাটতির কারণে ব্রণ দেখা দেয়। 

শারীরিক সুস্থতায়, পুষ্টিকর খাবার খাওয়া আমাদের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা সকলেই হয়তো জানি। ঠিক তেমনি, এমন কিছু পুষ্টি উপাদান রয়েছে, যেগুলোর ঘাটতি আমাদের শরীরে দেখা দিলে, ব্রণের সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশেই বাড়ে। চলুন তাহলে এখন এক নজরে জেনে নেই, কোন ধরনের পুষ্টির ঘাটতি দেখা দিলে, ত্বকে ব্রনের সমস্যা দেখা দেয়। 

শরীরের সাধারণত, যে সকল পুষ্টির ঘাটতি দেখা দিলে, ব্রণের সমস্যা হয় সেগুলো হল, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, ভিটামিন এ, জিস্ক, ওমেগা ৩ ও ফ্যাটি এসিড। শারীরিক সুস্থতায় যেমন এই ধরনের পুষ্টির যোগান দেওয়া জরুরী। ঠিক তেমনি, ব্রনের সমস্যা রক্ষার্থেও, আমাদের শরীরের জন্য এই সকল পোষ্টের যোগান দেওয়া জরুরী। আমাদের মধ্যে, কারো ব্রনের সমস্যা দেখা দিলে, অবশ্যই এসব পুষ্টি উপাদানের দিকে নজর দিবেন।

ব্রণের জন্য নিম পাতা সঠিক ব্যবহার। 

সাধারণত ব্রনের জন্য নিমপাতা, অনেক ভাবে ব্যবহার করা হয়। শুধু নিম পাতার ব্যবহার এবং নিম পাতার সাথে অন্যান্য উপাদান মিশিয়ে ও, ব্রনের যত্নে ব্যবহার করা হয়। আমাদের ত্বকের যত্নে, নিমপাতা বেশ কাজ করে তাই মধ্যেই জেনেছি। তবে এই নিম পাতা ত্বকের ব্রনের যত্নে যে  সকল উপায় ব্যবহার করা যায়, এগুলা সম্পর্কেও আমাদের জানা প্রয়োজন। 

নিম পাতা থেকে তৈরিকৃত পেস্টঃ

শুধুমাত্র নিম পাতা থেকে তৈরি কৃত পেস্ট ব্যবহারের ফলে, ত্বকের ব্রণের সমস্যা দূর হতে পারে। চলুন এই পেস্ট, কিভাবে তৈরি করবেন সেটা জানা যাক। নিম পাতার পেস্ট তৈরি করার জন্য, কিছু পরিমাণে তাজা নিম পাতা নিয়ে নিতে হবে। এরপর এই নিম পাতাগুলো ভালোভাবে পেস্ট করে নিতে হবে, চাইলে ভালোভাবে বেটেও নিতে পারেন। এইবার এই পেস্ট, যে সকল জায়গায় ব্রণ রয়েছে, এই ব্রণের উপরে সুন্দরভাবে লাগিয়ে নিতে হবে। 

নিম

মোটামুটি ২০ থেকে ২৫ মিনিট পরে, যখন সম্পূর্ণভাবে,শরীরে লাগানো পেস্ট শুকিয়ে যাবে, তখন ঠান্ডা পানিতে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে। ব্যাস এভাবে কিছুদিন করলে, মিলতে পারে ব্রণের সমস্যায় সমাধান। এইভাবে নিমপাতা ব্যবহারে, শুধু ব্রনই নয় ত্বকের চুলকানিতেও বেশ কার্যকর। 

মিম ও এলোভেরা দিয়ে তৈরিকৃত প্যাকঃ

নিম ও এলোভেরা একসঙ্গে মিশিয়েও, তৈরি করা যায় ব্রণের জন্য উপকারী ফেসপ্যাক। এর জন্য যেটা করতে হবে, নিম পাতা শুকিয়ে গুড়ো করে নিতে হবে। গুড়ো নিমপাতার সাথে এলোভেরা জেল মিশিয়ে, সুন্দরভাবে পেস্ট তৈরি করে নিতে হবে। সুন্দর করে পেস্ট তৈরি করা হয়ে গেলে, এটি মুখে লাগিয়ে ২০ থেকে ২৫ মিনিট রেখে দিন। এখানে সময়ের বিষয় না, যতক্ষণে পেস্ট না শুকাবে ততক্ষণ রেখে দিতে হবে। 

আরো পড়ুনঃ নাক বন্ধ হলে ঘরোয়া ভাবে চিকিৎসার করার উপায়।


যখন ভালোভাবে শুকিয়ে যাবে, পরিষ্কার পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে। এই প্যাক শুধু ব্রনই কমায় না, এটা ব্রনের দাগ এবং ত্বক উজ্জ্বল করতেও অনন্য ভূমিকা পালন করে। 

নিম, চন্দন ও গোলাপজল এর ফেসপ্যাক ব্যবহারঃ 

নিম, চন্দন ও গোলাপ জলের সমন্বয়ে সুন্দর একটি ফেসপ্যাক তৈরি করে, ব্রণের সমস্যায় ব্যবহার করা যেতে পারে। এই ফেসপ্যাক তৈরিতে প্রয়োজন হবে, নিম পাতার পাউডার, চন্দনের পাউডার, গোলাপ জল এবং সামান্য পরিমাণে পানি। আগের মতন করে সবগুলো উপকরণ একসঙ্গে সুন্দর করে মিশে, পেস্ট তৈরি করে নিতে হবে। এরপরে সম্পন্ন, ব্রনের জায়গা গুলোতে ভালোভাবে মেখে নিতে হবে। 

ভালোভাবে মাখা হয়ে গেলে, শুকানো পর্যন্ত, রেখে দিন। মিনিমাম ২০ থেকে ২৫ মিনিটের মত, সময় লাগতে পারে শুকাতে। ভালোভাবে শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে, সম্পূর্ণ জায়গা ধুয়ে ফেলুন। এটা ত্বকের জ্বালাপোড়া কমাতে, ব্রণ ও র‍্যাস নিরাময় বেশ কার্যকর। 

নিম ও হলুদ দিয়ে তৈরি কৃত ফেসপ্যাকঃ 

আমরা সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য অনেক সময়, কাঁচা হলুদের ব্যবহার করে থাকি। এই কাঁচা হলুদ ও নিম পাতার গুড়া দিয়ে, তৈরিকৃত পেস্ট ব্যবহারের ফলে দূর হতে পারে ব্রণ। এটি তৈরির জন্য নিম পাতার গুড়া ও কাঁচা হলুদের গুঁড়া, প্রয়োজন। দুটি উপকরণ সুন্দরভাবে একসঙ্গে মিশিয়ে, ফেসপ্যাক তৈরি করে ব্রণের জায়গায় লাগিয়ে নিতে হবে। 

আগের মতই সুন্দরভাবে লাগানোর পরে, যখন শুকিয়ে যাবে। হালকা উষ্ণ গরম পানি দিয়ে, সম্পূর্ণ প্যাক লাগানোর জায়গা ধুয়ে ফেলতে হবে। এটা ব্যবহারের গুনাগুন আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন। হলুদ এবং নিম পাতার তৈরিকৃত উপাদান, ব্রণের জন্য অত্যন্ত উপকারী। 

মধু , নিম পাতা ও গোলাপজল দিয়ে তৈরি ফেসপ্যাকঃ 

মধু নিমপাতা ও গোলাপজল দিয়ে তৈরিকৃত ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে, এটি আমাদের ব্রণ দূর  করবে, তার সাথে ত্বকে উজ্জ্বল ও মসৃণ করে তুলবে। এটিও তৈরি করা সহজ, এর জন্য অল্প পরিমাণে, তাজা নিম পাতা এবং কিছু মধু আর কিছু গোলাপ জল মিশিয়ে সুন্দরভাবে পেস্ট করে নিতে হবে। আগের মত করে, এই ফেসপ্যাক, সম্পূর্ণ ব্রণের জায়গাতে ব্যবহার করতে হবে।

সম্পূর্ণভাবে শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত, অপেক্ষা করতে হবে। যখন সম্পূর্ণভাবে শুকিয়ে যাবে তখন, পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এটি আমাদের ত্বকের যত্নে, গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নিম, মধু এবং গোলাপজল এই তিনটি উপকরণই, আমাদের ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য বেশ কাজ করে।

উপসংহার। ব্রণের জন্য নিম পাতার ব্যবহার 

ব্রণের জন্য নিম পাতার ব্যবহার, এই আর্টিকেল টিতে ইতিমধ্যে আমরা বেশ কিছু তথ্য জানতে পেরেছি। নিম গাছ,এবং পাতা সাধারণত আমাদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। আমরা সকলেই সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে ত্বকের যত্নে, সতর্ক থাকি। ব্রনের সমস্যা সব থেকে বেশি আমাদের মুখে দেখা দেয়। যেটা সবথেকে কষ্টের বড় একটি কারণ হয়ে দাঁড়ায়। ব্রন মানুষের ত্বকের অনেক বড় ধরনের ক্ষতি করে, ব্রণের চিকিৎসা খুব সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। এমন অনেকে রয়েছে, যারা ব্রনের চিকিৎসায়, ব্যর্থ হয়ে কোন পদক্ষেপই, নতুন করে নেয় না। 

তবে এই ধরনের সমস্যায়, প্রাকৃতিক চিকিৎসায় সমাধান হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেশি থাকে। আপনার যদি ব্রণের সমস্যা থেকে থাকে, তাহলে অবশ্যই উপরোক্ত বিষয়গুলো ফলো করার চেষ্টা করবেন। এতে করে হয়ত আপনার ব্রণের সমস্যা, সমাধান হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে। ব্রনের জন্য নিম পাতার ব্যবহার এই আর্টিকেলটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে, তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে দিবেন। 

                           (খোদা হাফেজ) 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ভদ্রতা বজায় রেখে কমেন্ট করুন! কারন,প্রতিটা কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url