হঠাৎ হাই প্রেসার হলে করণীয়
হাই প্রেসার অর্থাৎ উচ্চ রক্তচাপ, উচ্চ রক্তচাপ মানব শরীরের জন্য খুবই খারাপ প্রভাব ফেলে। অতিরিক্ত রক্তচাপের কারণে, একজন মানুষের মৃত্যু হয়ে যেতে পারে। এজন্য যাদের এ সমস্যা রয়েছে, তাদের জন্য রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখা অত্যন্ত জরুরী। প্রাপ্তবয়স্ক একজন মানুষের রক্তচাপের মাত্রা ১২০/৮০ মিঃমি HG বলে ধরা হয়। যদি এই রক্তচাপে পরিমাণ, ১৪০/৯০ মি:মি HG বা তার বেশি হয় তাহলে এটিকে উচ্চ রক্তচাপ বলে বিবেচনা করা হয়। উচ্চ রক্তচাপের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখার জন্য, বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে।
হঠাৎ হাই প্রেসার হলে করণীয় কি আর্টিকেলটি, আপনাদের সাথে আলোচনা করার চেষ্টা করব। হঠাৎ যদি আপনার রক্তচাপের মাত্রা বেড়ে যায়, তাহলে যে সকল পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন, সেগুলো সম্পর্কে। আপনার যদি উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকে এবং হঠাৎ করে বেড়ে যায়, তাহলে আজকে আর্টিকেলটি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ হঠাৎ হাই প্রেসার হলে করণীয়
- রক্তচাপের মাত্রা হঠাৎ বেড়ে যাওয়ার কারণ
- হাই প্রেসার হলে করণীয়, উচ্চ রক্তচাপে করণীয়
- হাই প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপের জন্য প্রাথমিক পরিচর্যা
- নিজেকে শান্ত এবং দুশ্চিন্তা মুক্ত রাখুনঃ
- অতিরিক্ত তেল ও লবণ জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুনঃ
- প্রয়োজনে উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ খানঃ
- ধুমপান ও অ্যালকোহলকে না বলুনঃ
- যে সকল খাবার খাওয়া উপযুক্ত হবেঃ
- হাই প্রেসারের ক্ষেত্রে, জরুরি অবস্থায় করণীয়ঃ
- উপসংহার। হঠাৎ হাই প্রেসার হলে করণীয়
রক্তচাপের মাত্রা হঠাৎ বেড়ে যাওয়ার কারণ
হাই প্রেসারে ভোগা একজন ব্যক্তির, এই উচ্চ রক্তচাপের মাত্রা সম্পন্ন রূপে কমানো সম্ভব হয় না। তবে সঠিক চিকিৎসা এবং জীবনযাত্রার পরিবর্তনের মাধ্যমে, হাই প্রেসার কে নিয়ন্ত্রণের রাখা সম্ভব হয়। যেকোন কারনে হাই প্রেসারের একজন রোগীর, শরীরে হঠাৎ করে রক্তচাপের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। হাই প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার কারণ গুলি সম্পর্কে চলুন এক নজরে জানা যাক।
- আপনার যদি উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকে এবং প্রতিনিয়ত ওষুধ খেতে হয়। তাহলে কোন মতেই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন না। কেননা হাই প্রেসারের ওষুধ নিয়মিত না খেলে হাই প্রেশার বা রক্তচাপের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে।
- মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তা থেকে সম্পূর্ণরূপে দূরে থাকার চেষ্টা করবেন। হাই প্রেসার বা রক্তচাপ বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তা, খুব ভালোই ভূমিকা পালন করে। শারীরিক সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করার জন্য মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তা থেকে, যতটা সম্ভব দূরে থাকাই উত্তম।
- উচ্চ রক্তচাপে ভোগা একজন ব্যক্তির, দৈনন্দিনীর খাবারে লবন এর পরিমাণ অনেক কমিয়ে দেওয়া উচিত।অতিরিক্ত লবণ খাওয়া বা কাঁচা লবণ খাওয়া, এটি হাই প্রেসার বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য কাজ করে থাকে। এজন্য যে কোন খাবারে, লবণের মাত্রা কম রাখার চেষ্টা করবেন।
- শরীরে অতিরিক্ত ওজনের সমস্যা দেখা দিলেও, রক্তচাপ বেড়ে যাওয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে। মানব শরীরে ওজন বৃদ্ধি হলে, এই ওজন হৃদপিন্ডের উপর অতিরিক্ত চাপের প্রয়োগ করে, যার ফলে বেড়ে যেতে পারে হাই প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপের মত সমস্যা। এজন্য অতিরিক্ত ওজন থাকা ব্যক্তিরাও সতর্ক থাকার চেষ্টা করবেন।
- আপনি যদি দৈনন্দিনের খাদ্য তালিকায় চা, কফি জাতিয় পানীয় বেশি পরিমাণে খেয়ে থাকেন, তাহলেও আপনার হাই প্রেসারের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে। অন্যদিকে ধূমপান বা অ্যালকোহল, হাই প্রেসার বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য ভূমিকা রাখতে পারে।
- শরীরে পর্যাপ্ত ঘুমের অভাব দেখা দিলেও হতে পারে হাই প্রেসারের সমস্যা। শারীরিক সুস্থতা ও রক্তচাপের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখার জন্য, পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিতকরাও জরুরী। অন্দিকে কিছু ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ফলেও রক্তচাপের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। বংশগত কারণেও, কারো কারো ক্ষেত্রে উচ্চ রক্তচাপের প্রবণতা একটা সময় দেখা দিতে পারে।
হাই প্রেসার হলে করণীয়, উচ্চ রক্তচাপে করণীয়
আর্টিকেলটিতে ইতিমধ্যে হাই প্রেসার অর্থাৎ উচ্চ রক্তচাপের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার বেশ কিছু কারণ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। আমাদের মধ্যে এমন অনেক ব্যক্তি রয়েছেন, যারা হাই প্রেসারের সমস্যায় কম বেশি ভোগেন। তবে শরীরের রক্তচাপ না মাপার কারনে তারা জানেনই না তাদের হাই প্রেসারের সমস্যা রয়েছে।
আরো পড়ুনঃ বাচ্চাদের হঠাৎ জ্বর হওয়ার কারন ও কারনীয় কি ?
এজন্য হাই প্রেসার এর কিছু লক্ষণ রয়েছে যেগুলো আপনার শরীরে অনুভব করলে, আপনি অবশ্যই চিকিৎসকের সরনাপন্য হবেন এবং পেশার মাপাবেন। এবং ঘরোয়া ভাবে বেশ কিছু উপায় অবলম্বন করলে, প্রাথমিক অবস্থায়, আপনি কিছুটা হলেও নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন।
হাই প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপের জন্য প্রাথমিক পরিচর্যা
হাই প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপ সম্পূর্নরুপে না কমা সমস্যা, এজন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া অত্যন্ত জরুরী। তবে প্রাথমিকভাবে জীবনযাত্রায় কিছু পরিবর্তন আনলে, হাই পেশার বা উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখা অনেকটাই সম্ভব। জীবনযাত্রার পরিবর্তনটা, নিন্মে উল্লেখিত এইভাবে করাও জরুরী। হাই প্রেসারের জন্য প্রাথমিক পরিচর্যা গুলো ক্রমান্বয়ে জানার চেষ্টা করি।
নিজেকে শান্ত এবং দুশ্চিন্তা মুক্ত রাখুনঃ
শরীরে হাই প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা দেখা দেওয়া, রক্তচাপের মাত্রা অনেকটাই বেড়ে যাওয়া দুশ্চিন্তার ওপর নির্ভর করে। আপনার শরীরে যদি হাই প্রেসারে সমস্যা দেখা দেয়, তাহলে নিজেকে যতটা সম্ভব দুশ্চিন্তা মুক্ত রাখার চেষ্টা করুন। নিজেকে শান্ত রাখুন প্রয়োজন বাদে, শান্ত পরিবেশে স্থান নিতে পারেন। মাথায় রাখবেন, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে নিজেকে শান্ত এবং দুশ্চিন্তা মুক্ত রাখা অত্যন্ত জরুরী এবং প্রয়োজনীয়।
হঠাৎ হাই প্রেসারে মাত্রা অনেকটা বেড়ে গেলে একজন মানুষের স্ট্রোকের মতন সমস্যা, বা মৃত্যুর ঝুকিও বেড়ে যেতে পারে। এজন্য সতর্কতা অত্যন্ত জরুরী। মানসিক চাপ কমাতে আপনি চাইলে শ্বাস-প্রশ্বাস নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। এজন্য গভীর শ্বাস নিয়ে ধীরে ধীরে শ্বাস শাঁস ছাড়ার মতো কাজ করতে পারেন।
অতিরিক্ত তেল ও লবণ জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুনঃ
অতিরিক্ত তেল ও লবণ, উচ্চ রক্তচাপে মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে তা, আর্টিকেলটির ওপরেই বলা হয়েছিল। লবণের মধ্যে সোডিয়াম রয়েছে যা শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় হলেও, অতিরিক্ত সেবনে এই সোডিয়াম শরীরের রক্তচাপের, মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। প্রক্রিয়াজাত খাবার থেকেও দূরে থাকার চেষ্টা করবেন, এগুলোর মধ্যে চানাচুর, আচার, চিপস, টেস্টি সল্ট এবং ফাস্ট ফুড খাবার এরিয়ে চলুন।
এছাড়াও অতিরিক্ত তেল আমাদের শরীরের হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে, যার মধ্যে উচ্চ রক্তচাপ প্রধান একটি কারণ। আপনি চাইলে স্বাস্থ্যকর তেল রান্নায় ব্যবহার করতে পারেন, এজন্য অলিভ অয়েল ও সরিষার তেল সামান্য পরিমাণে খাওয়া খুবই উপযুক্ত। ভাজাপোড়া খাবার খাওয়াকে অবশ্যই না বলা অত্যন্ত জরুরি।
প্রয়োজনে উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ খানঃ
উচ্চ রক্তচাপের মাত্রা শরীরে দেখা দিলে, আপনি প্রাথমিক পরিচর্যার পাশাপাশি, চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন। চিকিৎসক আপনার রক্তচাপের পরিমাণ মেপে যদি, জীবনযাত্রার পরিবর্তনের পাশাপাশি কোন প্রকার ওষুধ খেতে বলে, তাহলে তা নিয়মিত খাওয়ার চেষ্টা করুন। তবে কোনমতেই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোন প্রকার ওষুধ খাওয়া উচিত নয়।
এছাড়াও আপনি যদি নিয়মিত ওষুধ খেয়ে থাকেন উচ্চ রক্তচাপ বা হাই প্রেসারের। এক্ষেত্রে কোনক্রমেই ওষুধ খাওয়া চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া বন্ধ করা যাবে না। কেননা ওষুধ বন্ধ করার জন্য আপনার হাই প্রেসারের সমস্যা অনেকটাই বেড়ে যেতে পারে।
ধুমপান ও অ্যালকোহলকে না বলুনঃ
আপনি কি ধূমপান, অ্যালকোহল পান করছেন, উচ্চ রক্তচাপের মাত্রা বেশি থাকার পরেও। তাহলে আপনার এখনই এটাকে পরিহার করা জরুরী। কেননা আপনার এই অভ্যাস আপনাকে খুব বড় ঝুঁকির সম্মুখীন করাতে পারে। তাছাড়া আমরা সকলেই জানি ধূমপান ও অ্যালকোহল বা মদ্যপান, আমাদের সকলের শরীরের জন্যই খুবই খারাপ প্রভাব ফেলে।
আরো পড়ুনঃ প্রেসার লো হলে যা করবেন, প্রেসার লো হওয়ার লক্ষণ।
হঠাৎ হাই প্রেসারের সমস্যা হলে আপনি নিয়মিত ব্যায়ামও করতে পারেন, এটা রক্তচাপের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে ভালো কাজ করে। ব্যায়াম করতে অসুবিধা হলে, আপনার সুবিদ অনুযায়ী দিনে, ২০ থেকে ৩০ মিনিট ধরে হাঁটাহাঁটি করুন। শরীরে পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করাও, উচ্চ রক্তচাপের মাত্রা কমাতে ভালো কাজ করে, এজন্য পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করবেন।
যে সকল খাবার খাওয়া উপযুক্ত হবেঃ
হঠাৎ হাই প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের জন্য, ম্যাগনেসিয়াম পটাশিয়াম ও ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার সহ তৈলাক্ত মাছ অত্যন্ত উপকারী। খাবারে লবনের পরিমাণ অনেকটাই কমাতে হবে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান নিশ্চিত করতে হবে। যে সকল খাবার আপনি, উচ্চ রক্তচাপের ক্ষেত্রে খেতে পারবেন সেগুলো হল, ডাল, মটরশুটি, লেবুর রস, দুধ, শস্যদানা, ফলমূল এবং সবুজ শাকসবজি।
শুধুমাত্র মাথায় রাখতে হবে আপনার পর্যাপ্ত পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম ও ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করা হচ্ছে কিনা। চিনি যুক্ত খাবার খাওয়া থেকেও নিজেকে বিরত রাখার চেষ্টা করবেন, এটাও রক্তচাপের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে।
হাই প্রেসারের ক্ষেত্রে, জরুরি অবস্থায় করণীয়ঃ
একজন মানুষের শরীরে স্বাভাবিক রক্তচাপের মাত্রা, সিস্টোলিক থাকবে ১২০ মিঃমি HG এবং ডায়াস্টোলিক থাকবে ৮০ মিঃমি HG। শরীরের এই রক্তের মাত্রা ১৪০ মিঃমি সিস্টোলিক থেকে ৯০ মিঃমি সিস্টোলিক বা তার বেশি হলে, তখন উচ্চ রক্তচাপা বা হাই প্রেসার বলে ধরা হয়, এ ব্যাপারটা আর্টিকেলটির শুরুতেই বলা হয়েছিল। তবে যদি আপনার এই রক্তচাপের মাত্রা ১৮০ থেকে ১২০ মিঃমি HG হয় এবং এর সঙ্গে প্রচন্ড বুকে ব্যথা, শ্বাসকষ্ট দেখা দেওয়া, চোখে ঝাপসা দেখা দেওয়া সহ স্টকের মত লক্ষণ থাকে তাহলে দেরি না করে দ্রুত চিকিৎসা সেবা নেওয়া জরুরী।
উচ্চ রক্তচাপা বা হাই প্রেসারের ক্ষেত্রে প্রত্যেকেরই সব সময় সতর্কতা অবলম্বন করা অত্যন্ত জরুরী। আপনার এবং আপনার পরিবারের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করা আপনার জন্যও জরুরী। অন্যদিকে শরীরে রক্তচাপ বেড়ে গেলে, যদি আপনার হাত-পা অবশ হয়ে যাওয়ার মত সমস্যা দেখা দেয়। অনেকের ক্ষেত্রে অনেকের কথা বলার সময় মুখের কথা জড়িয়ে যাওয়ার মত সমস্যা হয় এবং এক পাশে মুখ বেকে যাওয়ার মত সমস্যা দেখা দিলে, অবিলম্বে চিকিৎসা সেবা নিন।
উপসংহার। হঠাৎ হাই প্রেসার হলে করণীয়
হঠাৎ হাই প্রেসার হলে করণীয় আর্টিকেলটিতে ইতিমধ্যে, হাই প্রেশারের সমস্যা হওয়ার বেশ কিছু কারণ তুলে ধরা হয়েছে। একই সঙ্গে শরীরে হঠাৎ হাই প্রেসারের সমস্যা দেখা দিলে, যে সকল পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে সেগুলোও বলা হয়েছে। হাই প্রেসার আমাদের প্রত্যেকের জন্য, সমাধান না হওয়া এটা শারীরিক রোগ। এজন্য আমাদের সকলকেই এ ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত, এবং দৈনন্দিন জীবনযাত্রায় পরিবর্তন খুবই জরুরী।
আপনার শরীরে উচ্চ রক্তচাপ থাকলে আপনি, নিয়মিত রক্তচাপের মাত্রা মাপাবেন। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করলে তা নিয়ম অনুযায়ী খাওয়ার চেষ্টা করবেন। সর্বোপরি সব থেকে শেষ কথা, শরীরে হঠাৎ হাই প্রেসার হওয়া কিংবা হাই প্রেসার এর সমস্যায় সর্তকতা অবলম্বন করা অত্যন্ত জরুরী। হঠাৎ হাই প্রেসার হলে করণীয়, আর্টিকেলটি এতক্ষণ মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
(খোদা হাফেজ)



ভদ্রতা বজায় রেখে কমেন্ট করুন! কারন,প্রতিটা কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url